আক্রান্ত ছাড়ালো আট হাজার, মৃত্যু ১৭০
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১ মে ২০২০, ১৬:০৫ | আপডেটেড ১ মে ২০২০, ০৪:০৫
দেশে এক দিনে আরও ৫৭১ জনের মধ্যে নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮ হাজার ২৩৮ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০ জন হয়েছে।
গত এক দিনে হাসপাতালে থাকা আরও ১৪ জন জন সুস্থ হয়ে ওঠায় এ পর্যন্ত মোট ১৭৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
তিনি জানান, গত একদিনে যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে এক জন পুরুষ, এক জন নারী। তাদের মধ্যে একজনের বয়স ৬০ বছরের বেশি, অন্যজন ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। একজন ছিলেন ঢাকার বাসিন্দা, অন্যজন ঢাকার বাইরের।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৩১টি ল্যাবে এখন করোনাভাইরাস পরীক্ষা হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এসব ল্যাবে ৫ হাজার ৫৭৩টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ১৭৫ জনকে। এখন পর্যন্ত মোট আইসোলেশনে আছেন এক হাজার ৫২২ জন।
২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৭৩ জন। মোট ছাড় পেয়েছেন ৯৬৪ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন সব মিলিয়ে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৮১ জনকে। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯০০ জনকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ছাড়া পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৬২ জন। এখন পর্যন্ত ছাড়া পেয়েছেন ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৯৯ জন। বর্তমানে মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৭০ হাজার ৪৪১ জন।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?