একদিনে সর্বোচ্চ ৬৬৫ জনের করোনা শনাক্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩ মে ২০২০, ১৫:০৫ | আপডেটেড ৩ মে ২০২০, ০৩:০৫
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে এবং মৃত্যু কমেছে।
এক দিনে রেকর্ড ৬৬৫ জনের মধ্যে নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯ হাজার ৪৫৫ জন।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুই জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৭৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা রোববার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী পাওয়ার পর একদিনে এত বেশি নতুন রোগী আর কখনও শনাক্ত হয়নি।
নাসিমা সুলতানা বলেন, কাকে সুস্থ বলা যাবে, সেই নীতিমালায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। সে হিসেবে দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্তদের মধ্যে মোট ১০৬৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
শনিবার পর্যন্ত হাসপাতালে থাকা রোগীদের মধ্যে মোট ১৭৭ জনের সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধ্যাপক নাসিমা বলেন, গত একদিনে যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে একজন শিশু, যার বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। অন্যজনের বয়স ৬০ বছরের বেশি। তাদের একজনের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ, অন্যজনের বাড়ি রংপুরে।
মৃত্যুদের মধ্যে দুই জনই ঢাকার বাইরের। এদের একজনের বয়স বয়স ১১ থেকে ২০ এর মধ্যে। তার বাড়ি রংপুরে। আরেকজনের বয়স ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে। তিনি নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা।
সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৩১টি ল্যাবে এখন করোনাভাইরাস পরীক্ষা হচ্ছে জানিয়ে অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় এসব ল্যাবে ৫ হাজার ৩৬৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?