এমন ভারতবর্ষ দেখেনি কেউ আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৬ এপ্রিল ২০২১, ১৩:০৪ | আপডেটেড ১ মে ২০২১, ০১:০৫
শ্মশানের দাউ দাউ আগুনের মধ্যেই ভারতবাসি পেলো তার আরো করুন খবর। টানা ৪ দিন ধরে সাড়ে ৩ লাখের কাছাকাছি ছিল যে সংখ্যা তাও ছাড়িয়ে গেছে। সোমবার সকালে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় সেখানে তিন লাখ ৫২ হাজার ৯৯১ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মৃত্যুও রেকর্ড ভেঙ্গেছে। হাহাকার থামেনি বিশাল দেশটির রাজ্যগুলোতে।
ফলে ভারতে শনাক্ত করোনাভাইরাস রোগীর মোট সংখ্যা এক কোটি ৭৩ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
যেখানে একদিনেই মারা গেছেন ২৮১২ জন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এতে মৃতের মোট সংখ্যা এক লাখ ৯৫ হাজার ১২৩ জনে দাঁড়িয়েছে। হাসপাতালগুলো ঠাইহীন রোগীতে উপচে পড়ছে।
হাসপাতালগুলোতে শয্যা খালি না থাকাতে অনেক গুরুতর রোগীকে বাড়িতে রেখেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এতে দেশটিতে মহামারী পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে। দেশটিতে টানা পাঁচ দিন ধরে দৈনিক করোনভাইরাস রোগী শনাক্তের বিশ্বরেকর্ড হয়েছে।
এর মধ্যে নির্বাচনি আবহে হুহু করে সংক্রমণ বেড়েছে পশ্চিমবঙ্গেও। যার মধ্যে এ মাসের শুরুর দিকেও এ রাজ্যের করোনা টেস্টের পজিটিভিটি হার ছিল পাঁচ শতাংশ। তা বর্তমানে প্রায় পাঁচ গুণ বেড়ে ২৪ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। কলকাতায় পজিটিভিটির হার বেড়েছে পাঁচ গুণ। বর্তমানে কলকাতায় করোনার আরটি-পিসিআর টেস্ট করানো প্রায় অর্ধেক মানুষের রিপোর্ট পজিটিভ আসছে। রাজ্যের অন্যান্য স্থানে পজিটিভিটি ২৪ শতাংশ। তবে কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় এই হার ৪৫ থেকে ৫৫ শতাংশ।
অথচ পশ্চিমবঙ্গজুড়ে ৭ এপ্রিল পজিটিভিটি হার ছিল ৮ দশমিক ১ শতাংশ। ১৫ এপ্রিল সেই হার বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ শতাংশ। এক সপ্তাহ পরে, অর্থাৎ, ২৩ এপ্রিল রাজ্যের পজিটিভিটি হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। ২৪ এপ্রিল সেই হার ছিল ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ।
বিষয়:
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?