কমতে শুরু করেছে ডেঙ্গু রোগী
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২১:০৯ | আপডেটেড ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৮:০৯
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর কমতে শুরু করেছে। শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫২৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সংখ্যাটি ছিল ৬৭২।
তবে ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু রোগীর কমার হার তূলনামূলকভাবে কম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী । এ সময়ে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭১ জন।
শুক্রবার ঢাকায় এই সংখ্যা ছিল ২২৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ৪৪৪ জন। বৃহস্পতিবার ঢাকায় ২৩৭ জন ও ঢাকার বাইরে ৫১৩ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
ঢাকার বাইরে এই মুহূর্তে বেশি রোগী চিকিৎসাধীন। এখন সারা দেশে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ২৯৯৬ জন রোগী ভর্তি আছেন।
এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ১২৮৫ জন, ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ১৭১১ জন ভর্তি রয়েছেন ।
হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানিয়েছে, এ বছর সারা দেশে ৮০ হাজার ৫৬৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। আর চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৭৭ হাজার ৩৬৮ জন।
এই পর্যন্ত ঢাকায় ৪৪ হাজার ৮২৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। আর, ঢাকার বাইরে এই সংখ্যা ৩৫ হাজার ৭৪৪ জন। শতকরা হিসেবে ৯৬ শতাংশ সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।
অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ, গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) ডেঙ্গু সন্দেহে ১৯৭টি মৃত্যুর তথ্য এসেছে। এর মধ্যে ১০১টি পর্যালোচনা করে ৬০ জনের ডেঙ্গুতে মৃত্যু নিশ্চিত করেছে আইইডিসিআর।
বিষয়: special3
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?