করোনাভাইরাস: মৃত্যু ছাড়াল ৮০০, শনাক্ত ৬০৩৯১
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৫ জুন ২০২০, ১৫:০৬ | আপডেটেড ৫ জুন ২০২০, ০৩:০৬
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা আটশ ছাড়িয়ে গেছে আর শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৬০ হাজার।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩০ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮১১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা শুক্রবার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
এছাড়া আরও ২ হাজার ৮২৮ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬০ হাজার ৩৯১ জন।
সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন আরও ৬৪৩ জন। সব মিলে এ পর্যন্ত মোট ১২ হাজার ৮০৪ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
বুলেটিনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫০টি পরীক্ষাগারে ১৪ হাজার ৮৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২০ দশমিক ০৭ শতাংশ। আর শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় সুস্থতার হার ২১ দশমিক ২০ শতাংশ, মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ। তবে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ও জামালপুরের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে ‘কারিগরি ত্রুটির’ কারণে নমুনা পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।
অধ্যাপক নাসিমা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে আনা হয়েছে ৩৬৫ জনকে। বর্তমানে সারা দেশে আইসোলেশনে রয়েছেন ৬ হাজার ৯৪৬ জন রোগী।
করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মানায় জোর দিয়েছেন অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা।
অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, সবচেয়ে বেশি ২৮ শতাংশ যারা করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন, তারা ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী। এ বয়সী ব্যক্তিদের নিজের স্বার্থে ও পরিবারের স্বার্থে সতর্ক থাকা উচিত।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?