ক্যান্সারে আক্রান্ত সোনালী বেন্দ্রে
নিউজ ডেস্ক, হেলথ নিউজ | ৫ জুলাই ২০১৮, ০০:০৭ | আপডেটেড ৮ জুলাই ২০১৮, ০১:০৭
ইরফান খানের পর আরেকটি দুঃসংবাদ এল বলিউডের তারকা জগতে, আর তা হল ক্যান্সার ধরা পড়েছে সোনালী বেন্দ্রের।
এই অভিনেত্রী নিজেই ইন্সটাগ্রাম ও টুইটারে জানিয়েছেন তার রোগের কথা। রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে চেয়েছেন সবার সমর্থন।
চলচ্চিত্র প্রযোজক গোল্ডি বেহলের স্ত্রী সোনালী এখন নিউ ইয়র্কে ক্যান্সারের চিকিৎসা নিচ্ছেন।
টুইটারে দীর্ঘ পোস্টে তিনি বলেছেন, তার ক্যান্সার ‘গুরুতর পর্যায়ে’ এবং ওই পর্যায় থেকে খুব কম মানুষ ফিরে আসে। তবে তিনি হাল ছাড়ছেন না।
এর আগে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলিউডের আরেক অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। মাত্র কয়েকদিন আগেই অভিনেতা ইরফান খানের ক্যান্সার ধরা পড়ে।
এরপর সোনালীর খবরে রীতিমতো উদ্বিগ্ন বলিউড। ফেইসবুক ও টুইটারে নিজেদের দুশ্চিন্তার কথা প্রকাশ করে অভিনেত্রীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন বহু তারকা।
করণ জোহর, মনীষ মালহোত্রা, সন্দীপ খোসলা, অর্জুন কাপুর, সোনম কাপুরসহ অনেকেই তার এই দুঃসময়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।
৪৩ বছর বয়সী সোনালীর ১৩ বছর বয়সের একটি ছেলে আছে।
১৯৯৪ সালে গোবিন্দের বিপরীতে ‘আগ’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে সোনালীর বলিউডে পা রাখা। ছিপছিপে গড়নের, মিষ্টি মুখের সোনালী দ্রুতই দর্শকপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ‘সারফরশ’, ‘মেজর সাব’, ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’, ‘দিল হি দিল ম্যায়’, ‘নারাজ’, ‘টক্কর’, কাল হো না হো’ বিভিন্ন ছবিতে দর্শকের মন কাড়েন তিনি। সর্বশেষ ২০১৩ সালে সোনালী অভিনীত ‘ওয়ান্স আপন এ টাইম ইন মুম্বাই দোবারা’ ছবিটি মুক্তি পায়।
প্রযোজক গোল্ডি বেহলকে বিয়ে করে অভিনয় ছেড়ে দিলেও টেলিভিশনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা গেছে তাকে।
অভিনেত্রীর অসুস্থতার খবরে তাই হতাশ দর্শককূলও।
বিষয়: special5
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?