জনসন অ্যান্ড জনসনকে ৪৭০ কোটি ডলার জরিমানা
নিউজ ডেস্ক, হেলথ নিউজ | ১৪ জুলাই ২০১৮, ০০:০৭ | আপডেটেড ১৮ জুলাই ২০১৮, ১২:০৭
জনসন অ্যান্ড জনসনের পাউডার ব্যবহার করে জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার মামলায় কোম্পানিটিকে প্রায় ৪৭০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি রাজ্যের আদালত সিটি অব সেন্ট লুইসের সার্কিট কোর্ট থেকে এ রায় দেয়।
এর মধ্যে ৫৫ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ হিসেবে ও ৪১৪ কোটি ডলার শাস্তিমূলক জরিমানা হিসেবে ধরা হয়েছে, যার পুরোটাই অভিযোগকারী ২২ নারীকে দিতে হবে।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় জনসন অ্যান্ড জনসন বলেছে, এ রায়ে তারা হতাশ। কারণ, সতর্কতার সঙ্গে অনেকবার পরীক্ষার পর এটা প্রমাণিত যে তাদের পণ্যে কোনো দূষণ নেই। এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা আপিল করবে।
অভিযোগকারী ওই নারীরা ও তাদের পরিবার আদালতে বলেছেন, কয়েক দশক ধরে কোম্পানিটির তৈরি বেবি পাউডার ও অন্যান্য পাউডার ব্যবহার করার পর তারা জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
২২ নারীর মধ্যে ছয় জন জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
তাদের আইনজীবীরা অভিযোগ করেন, ট্যালকম পণ্য ‘অ্যাজবেস্টজে’ দূষিত বলে জনসন অ্যান্ড জনসন ১৯৭০ এর দশক থেকে জানলেও ঝুঁকির বিষয়ে ভোক্তাদের সতর্ক করেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের বৃহৎ এই ওষুধ কোম্পানিটির প্রধান পণ্য বেবি পাউডার নিয়ে ৯ হাজার মামলার বিচার কাজ চলছে।
এর আগে একই অভিযোগে করা মামলাগুলোতে ক্ষতিপূরণের যেসব রায় দেওয়া হয়েছিল তার সবগুলোতে উচ্চতর আদালতে জয়ী হয়েছে জনসন অ্যান্ড জনসন।
এর আগে সর্বশেষ একই অভিযোগের বিচারে কোম্পানিটিকে ৪১ কোটি ৭০ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ার জুরিরা। পরে সেই রায় উচ্চ আদালতে বাতিল হয়ে যায়।
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?