ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৫ নভেম্বর ২০২৩, ২২:১১ | আপডেটেড ৫ নভেম্বর ২০২৩, ১০:১১
দেশে একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মশাবাহিত রোগটিতে এ বছর প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪০৮।
তাদের মধ্যে ঢাকায় মৃত্যু সংখ্যা ৮৩৫, আর ঢাকার বাইরে মারা গেছেন ৫৭৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, রোববার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২১০৩ জন। তাদের মধ্যে ৪৩৩ জন ঢাকা মহানগরের, বাকি ১৬৭০ জনই দেশের অন্যান্য জায়গায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
নতুন রোগীদের নিয়ে এ বছর সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯০৪ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ১ হাজার ১৫০ জন ঢাকার এবং ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৫৪ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলার।
রোববার সকালে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ৬ হাজার ৭০৪ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের ১৮১৫ জন ঢাকায় এবং ৪ হাজার ৮৮৯ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
মাসের হিসাবে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে জানুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৬৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৬৬ জন, মার্চে ১১১ জন, এপ্রিলে ১৪৩ জন, মে মাসে এক হাজার ৩৬ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫৬ জন, জুলাইয়ে ৪৩ হাজার ৮৭৬ জন, অগাস্টে ৭১ হাজার ৯৭৬ জন, সেপ্টেম্বরে ৭৯ হাজার ৫৯৮ জন এবং অক্টোবরে ৬৭ হাজার ৭৬৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়। ৫ নভেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮ হাজার ৭২৯ জন রোগী।
মাসওয়ারি মৃত্যু হয়েছে জানুয়ারিতে ৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ২ জন, মে মাসে ২ জন, জুনে ৩৪ জন, জুলাইয়ে ২০৪ জন, অগাস্টে ৩৪২ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৯৬ জন এবং অক্টোবরে ৩৫৯ জনের মৃত্যু হয়। নভেম্বরের প্রথম ৫ দিনে মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?