ডেঙ্গু: একদিনে ভর্তি ১৮১৮ জন, মৃত্যু ৬
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৯ অক্টোবর ২০২৩, ২১:১০ | আপডেটেড ২৯ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:১০
দেশে গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরো ১৮১৮ জন; এডিস মশাবাহিত এই রোগে মৃত্যু হয়েছে আরও ৬ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, রোববার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩৫৫ জন ঢাকা মহানগরে এবং ১৪৬৩ জন দেশের অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
নতুন রোগীদের নিয়ে এ বছর সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮০ জন। তাদের মধ্যে ৯৮ হাজার ৩৮২ জন ঢাকার এবং ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৯৮ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলার।
গত এক দিনে যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ঢাকায় এবং ঢাকার বাইরে তিন জন করে।
এ বছর সব মিলিয়ে যে ১৩৩৩ জন মারা গেছেন, তাদের ৮০৫ জন ঢাকায়, ৫২৮ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে মারা গেছে।
বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৬ হাজার ৮০৩ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের ১৮৮৪ জন ঢাকায় এবং ৪৯১৯ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি।
মাসের হিসাবে, জানুয়ারিতে ৫৬৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৬৬ জন, মার্চে ১১১ জন, এপ্রিলে ১৪৩ জন, মে মাসে এক হাজার ৩৬ জন, জুন মাসে পাঁচ হাজার ৯৫৬ জন, জুলাই মাসে ৪৩ হাজার ৮৭৬ জন, অগাস্ট মাসে ৭১ হাজার ৯৭৬ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসে ৭৯ হাজার ৫৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভতি হয়েছে। ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৪ হাজার ২৭৪ জন রোগী।
জানুয়ারিতে ৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ২ জন, মে মাসে ২ জন, জুন মাসে ৩৪ জন, জুলাইয়ে ২০৪ জন, অগাস্টে ৩৪২ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসে ৩৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে। অক্টোবর মাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৪৪ জনের।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?