ডেঙ্গু থেকে সাবধান
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩১ জুলাই ২০১৮, ২৩:০৭ | আপডেটেড ৮ আগস্ট ২০১৮, ১০:০৮
ঢাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সাবধান হওয়ার সময় এসেছে বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত জানুয়ারি থেকে গত ২৮ জুলাই পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৯২ জন ভর্তি হন।
জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
গত ২৯ জুলাই আইইডিসিআরে একটি পরামর্শমূলক কর্মশালায় এই তথ্য উপস্থাপনের পর চিকিৎসকরা জ্বর হলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেন।
তারা বলেন, জ্বর হলেই দেরি না করে চিকিৎসক অথবা কাছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরামর্শ নিতে হবে, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে এবং পানি ও পানীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা ।
তারা বলেছেন, ডেঙ্গু জ্বর কমে যাওয়ার পরও রোগীর অবস্থার অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, সেরকম কিছু হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। আর যারা দ্বিতীয়বার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের ডেঙ্গু শক সিনড্রোম বা হেমোরেজিক ডেঙ্গু হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
জ্বরের সঙ্গে দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তক্ষরণ, ত্বকের নিচে ফুঁসকুড়ির মতো দেখা দেওয়া, বমির সঙ্গে রক্ত বের হওয়াকে ডেঙ্গুর লক্ষণ বলে জানান আইইডিসিআরের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এ এস এম আলমগীর।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে দিনে ও রাতে ঘুমানোর সময় মশারি টাঙিয়ে নেওয়া এবং মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম জোরদার করার উপরও জোর দেওয়া হয় কর্মশালায়।
কর্মশালা পরিচালনা করেন আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তহমিনাও এতে উপস্থিত ছিলেন।
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?