ঢাকায় ডেঙ্গু দেখে রাজশাহীতে সতর্কতা
রাজশাহী প্রতিনিধি, হেলথ নিউজ | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২২:০৯ | আপডেটেড ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১০:০৯
বর্ষা মৌসুমের শেষে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি দেখে সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন রাজশাহীর স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার রাজধানীতে ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বেশি। সরকারি হিসাবে, জানুয়ারি থেকে অগাস্ট পর্যন্ত ২ হাজার ৬৩২ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছে ১০ জন।
ডেঙ্গু কিংবা চিকুনগুনিয়া রাজশাহীতে তেমন দেখা না গেলেও আগাম সমর্কতা নিয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। সব উপজেলা ও রামেক হাসপাতালের চিকিৎসকরা জনসাধারণকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহা. মাহাবুবুর রহমান খান হেলথ নিউজকে বলেন, “রাজশাহীতে ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়া নিয়ে তেমন চিন্তার কারণ নেই। আমরা আশা রাখি, এই ভাইরাস রাজশাহীতে তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। রাজশাহীতে অতীতেও ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়া তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এখানকার পরিবেশ ঢাকার থেকে অনেক ভালো।”
“তাই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমরা আমাদের দিক দিয়ে সর্বদা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি,” বলেন তিনি।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন রাজশাহী ডা. সঞ্জিত কুমার সাহা হেলথ নিউজকে বলেন, ঢাকার থেকে রাজশাহীর পরিবেশ অনেক ভালো হলেও এ বিষয়ে জনসাধারণকে সতর্ক করছেন তারা।
রাজশাহীর প্রতিটি উপজেলায় স্বাস্থ্য বিভাগের সব কর্মকর্তাদের সতর্ক থাকতে চিঠি দিয়েছে সিভিল সার্জন কার্যালয়।
ডা. সঞ্জিত বলেন, “মাঠ পর্যায়ে আমরা সতর্ক রয়েছি। এখন পর্যন্ত রাজশাহীতে প্রয়োজনীয় ওষুধ সরঞ্জামাদি রয়েছে। রাজশাহীতে বেশি আক্রান্ত হলে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হবে।”
বিষয়: special1
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?