দেশে প্রায় ১৫ লাখ শিশু দৃষ্টি স্বল্পতায়
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১৫ অক্টোবর ২০১৮, ০০:১০ | আপডেটেড ১৫ অক্টোবর ২০১৮, ১২:১০
দেশের প্রায় ১৫ লাখ শিশু দৃষ্টি স্বল্পতায় ভুগছে, যা চিকিৎসার মাধ্যমে প্রতিরোধযাগ্য বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।
বিশ্ব দৃষ্টি দিবসে ঢাকার আগারগাঁওয়ে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে এক আলোচনা সভায় একথা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বর্তমানে বাংলাদেশে সাত লাখ ৫০ হাজার মানুষ অন্ধত্বের শিকার, যার শতকরা ৮০ ভাগই ছানিজনিত অন্ধত্ব।
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ‘সবার জন্য চক্ষু সেবা’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এবারের দৃষ্টি দিবস পালিত হয়।
ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস (আইএপিবি) এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যৌথভাবে প্রতিরোধযোগ্য এই অন্ধত্ব নিবারণের জন্য প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার বিশ্ব দৃষ্টি দিবস পালন করে থাকে।
জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ন্যাশনাল আই কেয়ারের লাইন ডিরেক্টর ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. গোলাম মোস্তফা।
অধ্যাপক গোলাম মোস্তাফা বলেন, বর্তমান বিশ্বে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষ অন্ধত্বের শিকার। ২৫ কোটি ৩০ লাখ মানুষ দৃষ্টি স্বল্পতায় ভুগছেন, যার মধ্যে শতকরা ৫৫ শতাংশ নারী।
তিনি বলেন, দৃষ্টি স্বল্পতায় আক্রান্ত মানুষের মধ্যে শতকরা ৮৯ শতাংশই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর এবং এবং অন্ধত্ব ও দৃষ্টি স্বল্পতার কারণগুলোর মধ্যে শতকরা ৮০ শতাংশই প্রতিরোধযোগ্য।
অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা বলেন, অন্ধত্বের গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল নানা ধরনের দৃষ্টি ত্রুটি, গ্লুকোমা, আঘাত জনিত চক্ষুরোগ, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি ও শিশু অন্ধত্ব।
তিনি বলেন, ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত দুই লাখ পঞ্চাশ হাজার মানুষ ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি রোগে আক্রান্ত হয়ে দৃষ্টি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।
বিষয়: special4
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?