নতুন আক্রান্ত ১৮ জনের ১২ জনই ঢাকার

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৪ এপ্রিল ২০২০, ১৩:০৪ | আপডেটেড ৫ এপ্রিল ২০২০, ০৪:০৪

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সংখ্যা পৌণে ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। না দেখা এক নতুন ঘাতকের কাছে পৃথিবীর ১৩ লাখ ৭৭ হাজার জনের বেশি মানুষ হেরে গেলেন। প্রতি ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুর গতি তা ১৪ লাখের নিয়েই যেনো নিয়ে চলেছে। সর্বত্রই এখনো অসহায় আত্মসমর্পণ।

দেশে নতুন করে একদিনেই আরো ১৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮৮ জনে।

এরমধ্যে নারী ৩ ও পুরুষ ১৫ জন। নতুন আক্রান্ত ১৮ জনের মধ্যে ১২ জনই ঢাকার বাসিন্দা।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোববারের অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

এছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি ঘটেছে আরো একজনের। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৯ জন মারা গেলেন।

দেশব্যাপী গত ২৪ ঘন্টায় সংগ্রহ করা ৩৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা সম্পন্ন শেষে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব খবর জানানো হয়।

তবে পরীক্ষার সংখ্যা আরো কিভাবে বাড়ানো যায় তার চেষ্টা চলছে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

জানানো হয়, ঢাকাসহ দেশের মোট ১৪টি স্থানে এসব পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। অনেক নমুনা রাতে আসায় সবগুলো পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি বলেও এসময় জানানো হয়।

সবমিলিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত শনাক্ত রোগির সংখ্যা ৮৮ জন, যাদের ৩৩জন নিশ্চিত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এ মুহুর্তে চিকিৎসাধীন আছেন ৪৬ জন।

কোভিড-১৯ নিয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, এ পর্যন্ত মারা যাওয়া সকলের বয়সই ৫০ বছরের উপরে।

তিনি জানান, ঢাকার ১২ জন বাদে আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন নারায়ণগঞ্জের আর একজন মাদারীপুরের।

মীরজাদী বলেন, সর্বশেষ যে ব্যক্তি মারা গেছেন তিনি নারায়ণগঞ্জের অধিবাসী। তিনি পুরুষ, বয়স ৫৫। শনাক্ত ১৮ জনের মধ্যে ১৩টিই শনাক্ত করেছে আইইডিসিআর।

এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, সীমিত আকারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে এবং তা দেশের অন্যান্য স্থানে ব্যাপকভাবে হয়নি বলেই সাম্প্রতিক তথ্য নিশ্চিত করছে।

মহাপরিচালক বলেন, সরকারি সক্ষমতা আরো বাড়ানো হলেও ব্যক্তিগত কঠোর সচেতনার উপরই নির্ভর করছে করোনা প্রতিরোধে সফলতার বিষয়টি।

এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, দেশে পর্যাপ্ত শণাক্তকরণ কীট রয়েছে এবং চলতি সপ্তাহের মধ্যে আরো একলাখ কীট দেশে এসে পৌছাবে।

তিনি বলেন, চিকিৎসাকর্মিদের জন্য পিপিই’রও এই মুহুর্তে দেশে কোনো ঘাটতি নেই।

বেসরকারি পর্যায়ে চিকিৎসায় সংকট দেখা গেলেও বর্তমানে তা কাটিয়ে উঠার দাবি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

আইইডিসিআর ছাড়াও শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে পরীক্ষার কাজ চলতে দেখা যায়।

ঢাকায় এছাড়াও আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, আইসিডিডিআরবি, শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশন ডিজিজেস, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরী মেডিসিনে পরীক্ষার সুযোগ রয়েছে।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

দিল্লির বায়ুদূষণ ঠেকাতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর পরিকল্পনা

ডেঙ্গুতে আরও ১২ জনের মৃত্যু

বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন দিল্লি

খালেদা জিয়া স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে বঞ্চিত করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছুঁই ছুঁই

টেকনাফে আইসিডিডিআর,বি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি ১৫১২ রোগী

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু

রক্তদাতার সন্ধান মিলবে অ্যাপে

স্বাস্থ্যখাতে চীনা বিনিয়োগের আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডেঙ্গু: ১৮৯৫ রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু: হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৭৯৪ জন

ডিম-আলুর দামে পতন

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৪০০ ছাড়াল

সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’

স্বাস্থ্য-শিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৬৩৮, মৃত্যু ১৩ জনের

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3