পুরোনো খেলনায় ক্ষতি আছে
ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ৫ জুন ২০১৮, ০১:০৬ | আপডেটেড ১০ জুলাই ২০১৮, ১২:০৭
পুরনো খেলনা দিয়ে বসিয়ে দিচ্ছেন আপনার শিশুকে? তাহলে একটু ভাবুন। এটা তার ক্ষতির কারণও হতে পারে।
পুরনো খেলনা বিশেষ করে পুরোনো লেগো ব্লকস, পুতুল ও গাড়িতে ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদানের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার কথা জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্লেমাউথ ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা, যে কথা এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ও টেকনোলজি সাময়িকীতে খবর হিসেবে এসেছে।
দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের বিভিন্ন বাড়ি, নার্সারি ও দাতব্য দোকানগুলো থেকে পূর্বে ব্যবহৃত ২০০টি প্লাস্টিকের খেলনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা করেন গবেষকরা।
তারা দেখেন, বিল্ডিং ব্লক, ফিগার ও পাজলগুলোতে উচ্চমাত্রায় বেরিয়াম, লিড, ব্রোমাইন, ক্রোমিয়াম ও সেলেনিয়ামের মতো ক্ষতিকারক উপাদানের অস্তিত্ব রয়েছে।
খেলনার টুকরাগুলোর আকার এমন ছিল, যা সহজেই ছোট শিশুরা গিলে ফেলতে পারবে। ফলে মুখ হয়ে তা তাদের দেহে ঢুকে যাওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়।
এক্সরের মাধ্যমে খেলনায় থাকা বিষাক্ত এ উপাদানগুলা শনাক্ত করেন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সের ড. অ্যান্ড্রু টারনার।
তিনি বলেন, “বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে সহজে পাওয়ায় অথবা দাতব্য সংস্থা, উন্মুক্ত বাজার ও ইন্টারনেট থেকে কম মূল্যে কিনতে পারায় এসব খেলনার খুব চাহিদা রয়েছে।”
যুক্তরাজ্যে নতুন খেলনা নিরাপত্তা নির্দেশিকা অনুযায়ী বাজারজাত হলেও পুরনো খেলনাগুলো পুনর্ব্যবহার বা পুনরায় বিক্রির ক্ষেত্রে নেই কোনো নীতিমালা।
ড. টারনার বলেন, “ছোট, সহজেই মুখে দেওয়া যায় ও উজ্জ্বল রংয়ের পুরোনো প্লাস্টিকের খেলনা বা এর উপাদানগুলোর সঙ্গে জড়িত সম্ভাব্য ঝুঁকি বিষয়ে ক্রেতাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত। তা না হলে আকর্ষণীয়, কম দামি পুরোনো খেলনা থেকে শিশুদের মধ্যে রাসায়নিক সংক্রমণ ঘটতে পারে।”
সূত্র: ইনডিপেডেন্ট
বিষয়:
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?