প্রতি এক হাজার নবজাতকের ৩০টি যায় ঝরে
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২৩:০৯ | আপডেটেড ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১১:০৯
বাংলাদেশে এখন প্রতি এক হাজার নবজাতকের ৩০টি মারা যায়।
বুধবার এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব জি এম সালেহউদ্দিন এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, এই হার কমিয়ে আনার কঠিন কাজটি করছেন তারা।
তিনি বলেন, “প্রতি হাজারে নবজাতক মৃত্যু ২০৩০ সালের মধ্যে ১২ তে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি হাজারে নবজাতক মারা যাচ্ছে ৩০ জন। মৃত্যুহারটা কমিয়ে আনা বেশ কঠিন, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।”
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় নবজাতক স্বাস্থ্য কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে একথা বলেন সচিব।
শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে দেশের ৬৪টি জেলায় একযোগে শুরু হয়েছে জাতীয় নবজাতক স্বাস্থ্য কর্মসূচি।
এই কর্মসূচির মাধ্যমে নবজাতকের মৃত্যু কমাতে অপরিণত ও কম ওজন নিয়ে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্য ‘ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার’ ও অপরিণত নবজাতকদের জটিলতা হ্রাসের জন্য কর্টিকোস্টেরয়েড প্রয়োগ, প্রাথমিক পর্যায়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নবজাতকের সম্ভাব্য মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ সনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, জেলা ও উচ্চ পর্যায়ের হাসপাতালে নবজাতকের বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ইউনিট প্রতিষ্ঠা করা হবে।
এসডিজি অর্জনের জন্য শহরের চেয়ে গ্রামের দিকে বেশি নজর দেয়ার তাগিদ দেওয়া হয় অনুষ্ঠানে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, জন্মনিয়ন্ত্রণের চেয়েও নবজাতককে সুস্থ রাখা বেশি প্রয়োজনীয়।
মায়েদের সচেতনতায় শিশু মৃত্যুর হার কমার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “শুধু শহরে নয়, গ্রামে-গঞ্জেও সচেতনতা বাড়ছে। এ কারণেই আমরা বিশ্বাস করি, নির্ধারিত সময়ের আগেই আমরা এসডিজির টার্গেট পূরণ করতে পারব।”
বিষয়: special5
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?