বাড়ছে এনার্জি ড্রিংকের দাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৯ জুন ২০১৮, ২১:০৬ | আপডেটেড ৯ জুন ২০১৮, ০৯:০৬
অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত করে এনার্জি ড্রিংকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
বৃহস্পতিবার তিনি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন, তাতে এনার্জি ড্রিংকের সম্পূরক শুল্ক ১০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেন।
মুহিত বলেন, “স্বাস্থ্যঝুঁকি ও ব্যবহার হ্রাস করার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এনার্জি ড্রিংকের উপর ২৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্কের স্থলে ৩৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করছি।”
স্বাস্থ্য হানিকর সিগারেট ও বিড়ির কাগজের উপর সম্পূরক শুল্ক ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাবও করেছেন তিনি। হাতে তৈরি বিড়ির খুচরা মূল্যহার বাড়ানোর প্রস্তাবও করা হয়েছে নতুন বাজেটে।
এছাড়া শুল্ক বাড়ানোয় বাড়তে যাচ্ছে সব ধরনের প্রসাধন সামগ্রী, কফি, গ্রিন টির দাম। অন্যদিকে নতুন বাজেটে কমতে পারে গুঁড়োদুধ, কম দামি পাউরুটি ও কেকের দাম।
গুঁড়োদুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। ভ্যাট অব্যাহতি পাচ্ছে ১০০ টাকা পর্যন্ত পাউরুটি, বনরুটি, হাতে তৈরি বিস্কুট।
ক্যান্সার প্রতিরোধক ওষুধ প্রস্তুতের উপকরণের উপর রেয়াতি সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করায় এক্ষেত্রেও দাম কিছুটা কমতে পারে।
বিষয়: special1
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?