বেহাল জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
হোসাইন আহমদ সুজাদ, হেলথ নিউজ | ৯ জুন ২০১৮, ২২:০৬ | আপডেটেড ৯ জুন ২০১৮, ১০:০৬
অব্যবস্থাপনা, জনবল সঙ্কট, ওষুধ বিতরণে অনিয়ম, চিকিৎসকের অনুপস্থিতি, রোগীদের সঙ্গে নার্সদের দুর্ব্যবহারসহ নানা অভিযোগ নিয়ে চলছে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। ফলে যথাযথ স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছেন না এই উপজেলার প্রায় ২ লাখ মানুষ।
জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি সম্প্রতি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করেছে সরকার। এতে স্বাস্থ্য সেবার মান বাড়ার আশা স্থানীয়রা করলেও তাদের হতাশ হতে হয়েছে।
শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হলেও প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জাম না থাকায় প্রত্যাশিত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
খবর নিয়ে দেখা যায়, ৫০ শয্যার এই হাসপাতালের জন্য ১৪ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ৭ জন। সব মিলিয়ে মোট ৯৭টি পদ থাকলেও কর্মরত ৫৯ জন, ৩৮টি পদ শূন্য।
গাইনি সংক্রান্ত রোগী বেশি হলেও এই বিভাগের চিকিৎসকের ২টি পদের মধ্যে আছেন একজন। তাও তিনি নিয়মিত আসেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। দন্ত চিকিৎসকের পদটিও শূন্য।
এছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির জেনারেটর ও আইপিএস বিকল থাকায় রাতের বেলা রোগীদের কষ্ট সইতে হয়। তিনটি অ্যাম্বুলেন্সের দুটিই বিকল হয়ে আছে।
এসব বিষয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. উজ্জ্বল কান্তি দত্ত বলেন, “জনবল স্বল্পতার বিষয়টি আমরা বার বার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরও কোনো পদক্ষেপ নেই। যার কারণে আমাদের পক্ষে হাসপাতালের কার্যক্রম চালানো অনেকটা কঠিন হচ্ছে।”
এই অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে শূন্য পদগুলো পূরণের জন্য স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে দাবি জানাচ্ছেন জৈন্তাপুরবাসী।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?