ভাইরাস জ্বরে ঘরোয়া টোটকা
ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ২০ মে ২০১৮, ০২:০৫ | আপডেটেড ২ জুন ২০১৮, ১২:০৬
ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে ভাইরাস জ্বরে ভোগার ঘটনা অহরহ; অথচ হাতের কাছেই রয়েছে এমন কিছু ব্যবহারে ঘটতে পারে এর উপশম।
ভাইরাস জ্বরের অন্যতম লক্ষণ হল গলা ব্যথা, কাশি, গলার স্বর বসে যাওয়া, সর্দি ও শরীরে ব্যথা। মাঝে মাঝে আবার এ জ্বরের কারণে ডায়রিয়া, বমিও হতে পারে।
তবে সুখবর হল, ঘরের কিছু জিনিস এই জ্বর মোকাবেলায় কার্যকর। আর এতে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও নেই।
ধনে পাতা
প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ ধনে পাতা মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। ভাইরাসজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধে হার্ব হিসেবে ধনিয়া ব্যবহার করা যায়। এছাড়া ধনে পাতা দিয়ে চা বানিয়ে বা পানিতে ধনেপাতা মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া সম্ভব।
তুলসি পাতা
ভাইরাসজনিত জ্বরের চিকিৎসায় তুলসিপাতার ব্যবহার খুবই ফলপ্রসূ। এরজন্য পরিষ্কার পানিতে তুলসি পাতা ও আধা চা চামচ লবঙ্গের গুঁড়া মেশাতে হবে। কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে পানি শুকিয়ে অর্ধেক হলে তা খেতে হবে।
ভাতের মাড়
ভাইরাস সংক্রমণের ঘরোয়া ওষুধ এটা। এটা মুত্রবর্ধক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম। তাই জ্বর হলে এটা খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব।
আদা ও মধু
আদায় শক্তিশালী কিছু উপাদান রয়েছে, যা ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি দিতে সক্ষম। জ্বর মোকাবেলায় শুকনা আদার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
মেথি পানি
জ্বর প্রতিরোধে মেথি ভেজানো পানি পানও অনেক উপকারী। এজন্য আধা কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ পরিমাণ মেথি সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে ছেঁকে নিয়ে খেতে হবে সে পানি।
সূত্র: এনডিটিভি
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?