মেজবানি মাংস
হেলথ নিউজ | ২০ আগস্ট ২০১৮, ১৭:০৮ | আপডেটেড ২০ আগস্ট ২০১৮, ০৫:০৮
চট্টগ্রামের মেজবানি মাংসের কদর সবার কাছে। আর এই ঈদে অনেকেই হয়ত মেজবানি মাংস রান্নার পরিকল্পনা করেছেন। তাদের জন্য রেসিপি দিয়েছেন চট্টগ্রামের বাসিন্দা জোবাইদা দৃষ্টি।
উপকরণ: গরুর মাংস চার কেজি, পেঁয়াজ (অর্ধেক বাটা, অর্ধেক কুঁচি) ১ কেজি, আদাবাটা ২০০ গ্রাম, রসুনবাটা ২০০ গ্রাম, সাদা সরিষাবাটা ৫০ গ্রাম, চিনাবাদামবাটা ৫০ গ্রাম, নারকেলবাটা ২০০ গ্রাম, ধনে গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ৩ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, গরম মসলা পরিমাণ মতো, টমেটো আধা কেজি, সরিষার তেল আধা কেজি, ঘি ৩৫০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ ১০টি ও লবণ পরিমাণমতো।
জিরা ২০ গ্রাম, ধনে ১০ গ্রাম, শুকনা মরিচ ১০টি ও তেজপাতা ৮টি।
এলাচি ৬টি, দারুচিনি ৩টি, লবঙ্গ ৮টি, গোলমরিচ আধা টেবিল চামচ, জায়ফল ১টি, জয়ত্রী ১ টেবিল চামচ, ও জৈন ১ চা-চামচ।
প্রণালি: মাংস টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। গরম পানি ও কাঁচা মরিচ ছাড়া প্রথম উপকরণের সব মসলা ও ২৫০ গ্রাম ঘি দিয়ে মাংস মেখে একটি ভারী সসপ্যানে নিয়ে চুলায় বসাতে হবে। ২ কাপ পানি দিয়ে নেড়ে দিতে হবে। জিরা, ধনে, শুকনা মরিচ ভেজে গুঁড়া করে মাংসে দিতে হবে। ঢাকনা দিয়ে চুলায় মাঝারি আঁচে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে একটু পানি গরম করে দিতে হবে। মাখা মাখা ঝোল রাখতে হবে।
এরপর এলাচি, দারুচিনি, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জায়ফল, জয়ত্রী ও জৈন ভেজে গুঁড়া করে মাংসে দিতে হবে ।
সবশেষে ১০০ গ্রাম ঘি দিয়ে নেড়ে নামাতে হবে। সার্ভিং ডিসে মেজবানি মাংস নিয়ে ওপরে বেরেস্তা দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
বিষয়: মেজবানি মাংস
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?