যোগের আগে-পরে কী খাবেন

ডেস্ক রিপোর্ট, হেলথ নিউজ | ২১ জুন ২০১৮, ১৩:০৬ | আপডেটেড ২১ জুন ২০১৮, ০৬:০৬

yogurtdoi1

যোগ ব্যায়াম করার আগে ও পরে খাবার বিষয়ে ‍সচেতন থাকতে হবে।

যারা সকালে করবেন তারা অন্তত ব্যায়াম শুরু করার ৪৫ মিনিট আগে কলা এবং বীজের মতো অন্যান্য ফল খেতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন দই এবং শুকনো ফল, ওটমিল, ফল, ডিমের মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে সকাল শুরু করতে পারেন।

সন্ধ্যায় যারা যোগ ব্যায়াম করবেন তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে হালকা সেদ্ধ সবজি, সালাদ, বাদাম।

ব্যায়াম শেষ করার ৩০ মিনিট পরে পানি খেতে হবে। এরপর পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। মৌসুমি ফল বা সালাদ, সঙ্গে সিদ্ধ ডিম, একটি হালকা স্যান্ডউইচ, দই হতে পারে আদর্শ খাবার।

যোগ ব্যায়ামের আগে বা পরে তেল, মশলা এবং ভাজা জাতীয় খাবার খাবার খাবেন না। চর্বিযুক্ত খাবারে হজমে সমস্যা তৈরি করে বলে ব্যায়ামের আগে এসব খাবার বর্জন করা উচিত।

সূত্র: এনডিটিভি

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

প্রক্রিয়াজাত খাবারে ক্যান্সারের ঝুঁকি

ফল খাওয়ার পর পানি খেলে কী হয়

যে ৭ খাবার পুনরায় গরম করবেন না

এবার কৃত্রিম মাংস বিক্রির অনুমতি দিল যুক্তরাষ্ট্র

পথের খোলা শরবত কতটা স্বাস্থ্যকর?

ঠাণ্ডা না গরম- কোন দুধ বেশি উপকারী?

কোরবানীর মাংস কীভাবে সংরক্ষণ করবেন?

ইফতারে খাবেন টক দইয়ের যেসব খাবার

নারকেল তেলে রান্না ভালো না মন্দ?

কোরবানির ঈদে মাংস খান বুঝে

কোরবানীর মাংস কীভাবে সংরক্ষণ করবেন?

মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকারক ৯টি খাবার

খাবার খান নিয়ম মেনে

রাতের বেলা কলা খাওয়া কি ঠিক?

বাইরে ঘন ঘন খাওয়ার অন্য বিপদ

অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারের ১৫টি ব্যবহার

সোডিয়াম কম গ্রহণের উপায়

ঠাণ্ডা না গরম- কোন দুধ বেশি উপকারী?

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3