রামেকে ক্যান্সার চিকিৎসায় পুনরায় কোবাল্ট-৬০ মেশিন
তারেক মাহমুদ, রাজশাহী প্রতিনিধি, হেলথ নিউজ | ১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২১:০৯ | আপডেটেড ১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০৯:০৯
রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ব্র্যাকিথেরাপির কোবাল্ট-৬০ মেশিন পুনরায় সংযোজন হওয়ায় দুর্ভোগ ঘুচেছে ক্যান্সারের রোগীদের।
কয়েক বছর আগে মেশিনটি নষ্ট হওয়ায় থমকে ছিল ক্যান্সারের কিছু চিকিৎসা। অনেক টাকা খরচ করে ঢাকায় গিয়ে রেডিওথেরাপি নিতে হত উত্তরাঞ্চলের রোগীদের।
রামেক হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, সরকার দেশের চারটি বিভাগীয় শহরে চারটি কোবাল্ট-৬০ মেশিন দিয়েছে। এই মেশিন বসানোর কাজ প্রায় শেষ। কিছু দিনের মধ্যেই এর কার্যক্রম শুরু হবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজের অনকোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অসীম কুমার ঘোষ হেলথ নিউজকে বলেন, “এই মেশিনটি চালু হলে ক্যান্সার রোগীদের বিভিন্ন চিকিৎসা সেবা এবং রেডিওথেরাপি দেওয়া সম্ভব হবে। এই মেশিন চালু হলে ক্যান্সারের বিভিন্ন চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে রাজশাহীতেই।”
তিনি জানান, লাঙ্গ ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, সারভিক্সসের ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার, ব্লাড ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসার সহায়ক ভূমিকা পালন করে কোবাল্ট-৬০।
ডা. অসীম বলেন, এই মেশিন চালু হলে এই অঞ্চলের মানুষ অনেক কম খরচে ক্যান্সারের চিকিৎসা নিতে পারবে। ঢাকায় যাতায়াতের খরচও বাঁচবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যান্সারের রোগীর দিন দিন বাড়ছে।
হাতপাতালে ক্যান্সার বিভাগের তথ্য অনুয়ায়ী, নতুন রোগীর সংখ্য ১৫০০ এর বেশি। এছাড়া পুরোনো ৬ হাজারেরও বেশি রোগী রয়েছে।
তিনজন চিকিৎসক এবং একজন মেডিকেল অফিসার দিয়েই চলছে রাজশাহী মেডিকেলে ক্যান্সারের চিকিৎসা সেবা। ফলে বিশাল সংখ্যক রোগীর চাপ সামলাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে তাদের।
বিষয়: special3
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?