সব কমিউনিটি ক্লিনিক আসছে ট্রাস্টের অধীনে
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১ আগস্ট ২০১৮, ০১:০৮ | আপডেটেড ২৯ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:১০
ফাইল ফটো
এখন প্রকল্পের মাধ্যমে পরিচালিত হওয়া কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চলে আসছে ট্রাস্টের আওতায়।
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর কাজ পরিচালনায় একটি নতুন আইনের খসড়া মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার এই বৈঠক হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, “এখন একটি প্রকল্পের আওতায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চলছে, নতুন আইন হলে ক্লিনিকগুলো ট্রাস্টের আওতায় চলে আসবে।”
দেশে বর্তমানে ১৩ হাজার ৮৬১টি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। এ ধরনের আরও এক হাজার ২৯টি ক্লিনিক বাস্তবায়নের পরিকল্পনাও সরকারের আছে।
এসব ক্লিনিক থেকে এ পর্যন্ত ৬২ কোটি ৫৭ লাখ বার মানুষকে সেবা দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব।
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ন্যাশনাল অ্যাডভাইজারি কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইনের খসড়া করা হয়েছে।
এই ট্রাস্টের উদ্দেশ্য হবে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সমন্বিত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
এছাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকের সঙ্গে ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা পর্যায়ে হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি কার্যকর রেফারেল প্রতিষ্ঠা করাও ট্রাস্ট আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য।
নতুন ব্যবস্থায় কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মীদের পদমর্যাদা বিষয়ে সচিব বলেন, সরকারের যে সুবিধাগুলো আছে সেগুলো সবই তারা পাবেন।
ট্রাস্টে যে কেউ অনুদান দিতে পারবেন, সরকারি থোক বরাদ্দও থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্টের উপদেষ্টা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে থাকবেন। এছাড়া একটি বোর্ড থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত ব্যক্তি হবেন এই বোর্ডের প্রধান। বোর্ডের সদস্য হবে ১৪ জন।
সচিব বলেন, কোনো রোগীর চিকিৎসা দিতে ক্লিনিক অসমর্থ হলে বা রোগ জটিল হলে ‘রেফারেল সিস্টেম’ হিসেবে তাকে ক্রমান্বয়ে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা এবং বিশেষায়িত হাসপাতালে পাঠানো হবে।
বিষয়: special3
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?