সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা ৫০ টাকায়
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১২ জুলাই ২০২৩, ২১:০৭ | আপডেটেড ১২ জুলাই ২০২৩, ০৯:০৭
দেশের সব সরকারি হাসপাতালে আগামী এক মাস ডেঙ্গুর যেকোনো পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বুধবার দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, জেনারেল হাসপাতাল, সিভিল সার্জন এবং সব উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
বর্তমানে সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গুর এনএসওয়ান, আইজিজি এবং আইজিএম পরীক্ষাটি করতে ১০০ টাকা দিতে হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমুহ) শেখ দাউদ আদনানের স্বাক্ষরে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার সুবিধার্থে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সব হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগের পরীক্ষার এ ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, “ডেঙ্গুর এনএসওয়ান, আইজিজি এবং আইজিএম পরীক্ষা এখন থেকে ৫০ টাকায় করা হবে। বর্তমানে এসব পরীক্ষার জন্য রোগীদের কাছ থেকে ১০০ টাকা নেওয়া হয়।”
গত বছর সারাদেশের সরকারি হাসপাতালে ১০০ টাকা এবং বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ করে সরকার।
দেশে এ বছর বর্ষা শুরুর আগে থেকে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। মঙ্গলবারও সারাদেশে ১ হাজার ৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের।
এ বছর সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৪ হাজার ৮৯৭ জন। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮৩ জনের। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছে ৩৩০৩ জন রোগী।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?