সিলেটে মাদকসেবী অর্ধ লক্ষাধিক
হোসাইন আহমদ সুজাদ, সিলেট প্রতিনিধি হেলথ নিউজ | ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৩:০৯ | আপডেটেড ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০১:০৯
সিলেট বিভাগে মাদকসেবীর সংখ্যা এখন ৬০ থেকে ৭০ হাজার এবং এর মধ্য সবচেয়ে বেশি মাদকাসক্ত সিলেট জেলার।
বিনোদনের ব্যবস্থা কম থাকায় কুসঙ্গে পড়ে তরুণ-যুবকরা মাদকাসক্ত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও মাদক নিরাময় কেন্দ্র সিলেটের অতিরিক্ত পরিচালক জাহিদ হোসাইন মোল্লা মাদকাসক্তির পরিসংখ্যান দিয়ে হেলথ নিউজকে বলেন, গত এক বছরে শুধু সিলেট জেলায় অধিদপ্তরের অভিযানে ৩০৮ কেজি গাঁজা, ৯ হাজার ৯৪৫ পিস ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি মাদক উদ্ধার করা হয়। এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে ১ হাজার ৭৯০টি, গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৬০৮ জনকে।
মাদকাসক্তির কারণ হিসেবে জাহিদ হোসাইন বলেন, “বিনোদনের অভাব, বেকারত্ব ও ধর্মীয় মূল্যবোধের অভাবে বাড়ছে মাদকসেবীর সংখ্যা।”
নাগরিক সংগঠন সুজনের সিলেট শাখার সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী হেলথ নিউজকে বলেন, “সিলেটে মাদকসেবীর সংখ্যা বাড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে অভিভাবকদের উদাসীনতা। সন্তানরা কী করছে, কোথায় যাচ্ছে ঠিক মতো পিতা-মাতা খোঁজ রাখেন না, যার কারণে মাদক সেবনে জড়িয়ে পড়ছে সন্তানরা।”
সিলেট বিভাগের সর্বমোট ১০টি মাদকাসক্তি পুনর্বাসন কেন্দ্র রয়েছে। এসেব কেন্দ্রে যুক্তরাজ্য প্রবাসী অনেকেও চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান জাহিদ হোসাইন।
মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘আহ্বান’ এর পরিচালক মাসরুর আলম হেলথ নিউজকে বলেন, “যৌথ পরিবার ব্যবস্থা বিলুপ্ত ও অনলাইন পর্নোগ্রাফি থেকেও অনেকে ঝুঁকে পড়েছে মাদকে।”
পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে চিকিৎসা নিয়ে যাওয়ার পর ওই ব্যক্তিকে চাপমুক্ত রাখার উপর জোর দিয়ে এক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান মাসরুর।
বিষয়: special4
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?