সুস্থ্য থাকতে বাদ দিন সাদা ভাত, চিনি ও লবণ
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২ জুন ২০১৮, ০২:০৬ | আপডেটেড ২ জুন ২০১৮, ০২:০৬
শরীরকে সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত সাদা ভাত, চিনি ও লবণ কম গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টিবিদেরা।
এই তিনটিকে ‘সাদা বিষ’ হিসেবে অভিহিত করে তারা বলেছেন, এগুলো বেশি গ্রহণে শরীরের স্থূলতা বেড়ে যায়; যা পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শরীর সুস্থ রাখতে এই তিনটি জিনিস কম গ্রহণের পরামর্শ দেন তারা।
খুলনা নগরের সিএসএস আভা সেন্টারে রোববার ‘দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা অবহিতকরণ কর্মশালা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পুষ্টিবিদেরা। জাতীয় পুষ্টি পরিষদ ওই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় জানানো হয়, সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে অপুষ্টি দূর করতে ২০১৬ থেকে ২০২৫-দশ বছর মেয়াদি একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। পুষ্টি সম্পর্কে দেশের জনসাধারণের যথাযথ জ্ঞান না থাকার কারণে বহু মানুষ পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। কিন্তু দেশেই উৎপাদিত মাছ, মাংস, শাকসবজি পরিমাণমতো গ্রহণ করে সহজেই পুষ্টির অভাব দূর করা সম্ভব।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রের ১৭টি মন্ত্রণালয় পুষ্টি কর্মসূচি নিয়ে কাজ শুরু করেছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে অপুষ্টি দূর করা সম্ভব হবে। জনসাধারণকে তাদের বয়স অনুযায়ী সুষম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে পারলেই এই পরিকল্পনায় সফলতা আসবে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ ফারুক হোসেন। স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক মো. আবদুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক শাহনেওয়াজ, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির পুষ্টি বিভাগের প্রধান মনিক বেউন ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক ব্রজ গোপাল ভৌমিক।
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?