স্বাস্থ্য খাতে এডিবিরি সহায়তা
নিউজ ডেস্ক, হেলথ নিউজ | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৪:০৯ | আপডেটেড ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০৩:০৯
বাংলাদেশের নগরাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ বাড়াতে আরও ১১ কোটি ডলার বা প্রায় ৯২১ কোটি টাকার ঋণ সহায়তা দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
ম্যানিলাভিত্তিক আন্তর্জাতিক এই ঋণদাতা সংস্থাটির পরিচালনা পর্ষদ সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) আওতায় নেওয়া নেওয়া একটি প্রকল্পের জন্য বাড়তি এই ঋণ অনুমোদন করেছে।
বুধবার এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০১২ সালে অনুমোদিত সরকারের নেতৃত্বে পরিচালিত ‘আরবান প্রাইমারি হেলথকেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারি’ নামের এ প্রকল্পে এডিবির সহায়তা দিচ্ছে।
‘আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারি’ শীর্ষক ২০১২ সালে নেওয়া এই প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায় এর মধ্যেই একনেকে অনুমোদন পেয়েছে।
এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ১ হাজার ১৩৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ২৪০ কোটি টাকা এবং এডিবির ঋণ থেকে ৮৯৬ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে শহরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান সম্ভব হবে। পাশাপাশি মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য সম্পর্কিত অপরিহার্য সেবা প্যাকেজের মাধ্যমে দরিদ্রদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যাবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগ চলতি বছর থেকে ২০২৩ সালের মার্চের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ১১টি সিটি কর্পোরেশন ও ১৪টি পৌরসভার জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র জনেগোষ্ঠী নারী ও শিশু অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উন্নত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ পাবে।
স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯ এবং স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) ২০০৯ আইন অনুসারে নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেয়া সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোর দায়িত্ব।
বিষয়: special5
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?