৪০% চিকিৎসককে হাসপাতালে পায়নি দুদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২১ জানুয়ারি ২০১৯, ২০:০১ | আপডেটেড ৩১ জানুয়ারি ২০১৯, ১১:০১
চিকিৎসকদের কর্মস্থলে না থাকার অভিযোগ নিয়ে নানা আলোচনার মধ্যে ১১টি হাসপাতালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪০ শতাংশ চিকিৎসককে না পাওয়ার কথা জানিয়েছে দুদক।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ঢাকার তিনটিসহ আট জেলার এই হাসপাতালে সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালায়।
ঢাকার তিনটি হাসপাতাল হল কর্মচারী কল্যাণ হাসপাতাল, মা ও শিশু সদন ও মুগদা জেনারেল হাসাপাতাল। এছাড়া ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা, টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার, রংপুরের পীরগাছা, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, কুষ্টিয়ার কুমারখালী ও পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাবনা জেনারেল হাসপাতাল ও দিনাজপুর সদর হাসপাতালে চলে এই অভিযান।
ঢাকার তিনটি হাসপাতালে ১১ শতাংশ চিকিৎসক অনুপস্থিত দেখতে পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তার। ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ৬২ শতাংশ চিকিৎসক ছিলেন অনুপস্থিত।
দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, “ঢাকার দুটি হাসপাতালে রোস্টার ডিউটি অনুসারে ১১০ জন চিকিৎসকের উপস্থিত থাকার কথা। কিন্তু ৯৯ জন চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছিলেন, ১১ জন ছিলেন অনুপস্থিত।”
ঢাকার বাইরের সাত জেলার হাসপাতালে রোস্টার ডিউটি অনুযায়ি ১৩১ জন চিকিৎসকের মধ্যে ৫০ জন চিকিৎসক উপস্থিত এবং ৮১ জন অনুপস্থিত ছিলেন বলে জানান তিনি।
সরকারি হাসপাতালে রোগীদের ভোগান্তির বিষয়ে হটলাইনে অভিযোগ পেয়ে এই অভিযান চালানো হয় বলে জানান মুনীর চৌধুরী।
তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য সেক্টরে এ অবক্ষয় অত্যন্ত দুঃখজনক। মানবসেবার চেতনা না থাকলে চিকিৎসা সেবা পরিত্যাগ করা উচিৎ।”
দায়িত্বে অবহেলার বিষয়ে দুদক কঠোর অবস্থান নেবে বলেও জানান মুনীর চৌধুরী।
বিষয়: special5
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?