ভিয়েতনাম থেকে এলো আতপ চাল

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০০:০৪ | আপডেটেড ১ মে ২০২৫, ১১:০৫

diabetics-rice

ভিয়েতনাম থেকে ২০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি থাই বিআইএনএইচ-৯ জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। সোমবার (২৮ এপ্রিল) খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা শেষে চাল খালাসের কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।

দ্য মন্ত্রণালয় আরও জানায়, জি টু জি চুক্তির আওতায় ভিয়েতনাম থেকে মোট ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির চুক্তি হয়, ইতোমধ্যে সেই চাল দেশে পৌঁছেছে।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

নকশা বহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে কেন ব্যবস্থা নয়: হাইকোর্ট

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫

দেশ উন্নয়নশীল হলে ‘ওষুধের দাম বাড়বে’

ইমিউন কোষ নিয়ে চীনা গবেষকদের আবিষ্কার

রোহিঙ্গাদের খাদ্যসহায়তা বরাদ্দ কমছেনা

দুদিন পর বাসায় যেতে পারবেন তামিম

হার্ট অ্যাটাক: যে ৬টি লক্ষণে সচেতন হবেন

পুরোপুরি শঙ্কামুক্ত নন তামিম ইকবাল

চিকিৎসকদের জন্য ‘বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিসেস’ প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করবে সংস্কার কমিশন

ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে সেবা দিতে ১৬ নির্দেশনা

কোলোরেক্টাল ক্যানসার: কোন লক্ষণে সতর্ক হবেন

নার্সিংয়ে ভর্তি, আবেদন ও পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

টঙ্গীতে চালু হলো ‘সুখী সেবা কেন্দ্র’

মশা নিয়ন্ত্রণে থাকবেন সাড়ে ৫ হাজার স্বেচ্ছাসেবক

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বদল

চিকিৎসক নিয়োগে আসছে বিশেষ বিসিএস

ভিটামিন-এ প্লাস: পাবে সোয়া ২ কোটি শিশু

কুমিল্লা মেডিকেলে চিকিৎসকদের শাটডাউন, ভোগান্তিতে রোগীরা

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ২০ শহরের ১৯টিই এশিয়ার

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3