ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত যত মানুষকে এখন আর্থিক সহায়তা সরকার দিচ্ছে, আগামীতে আরও বেশি মানুষ সেই সুবিধা পাবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় এই সংখ্যা বাড়ানোর ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজারে উন্নীত করা হবে।
দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা মাসিক ৫০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা এবং ভাতার মেয়াদ ২ বছরের পরিবর্তে ৩ বছর নির্ধারণ করে ভাতাভোগীর সংখ্যা ৬ লাখ থেকে ৭ লাখে উন্নীতের বিষয়ও বাজেট বক্তৃতায় তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী।
কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তার আওতায় মাসিক ভাতা ৫০০ টাকা হতে ৮০০ টাকায় বৃদ্ধি এবং ভাতা প্রদানের মেয়াদ ২ বছরের পরিবর্তে ৩ বছর নির্ধারণ এবং ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ লাখ থেকে আড়াই লাখে উন্নীতের প্রস্তাব করেছেন মুহিত।