করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একই পরিবারের তিনজন

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১৯ মার্চ ২০২০, ১৩:০৩ | আপডেটেড ১৯ মার্চ ২০২০, ০৩:০৩

corona-virus-final

বাংলাদেশে আরও তিনজনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমন ধরা পড়েছে এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭।

নতুন আক্রান্ত হওয়া তিনজন একই পরিবারের সদস্য। তাদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী।

বৃহস্পতিবার সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

তিনি বলেন, “নতুন আক্রান্ত তিনজনই স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছেন এবং একই পরিবারের সদস্য। তারা ইতালি ফেরত একজনের কনটাক্টে এসেছেন। তিনিও ওই পরিবারের সদস্য এবং আগেই আক্রান্ত হয়েছেন।”

মহাপরিচালক বলেন, আক্রান্ত ওই তরুণীর মধ্যে উপসর্গ খুবই মৃদু। বাকি দুজনের জ্বর রয়েছে, তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া অন্য কোনো সমস্যা তাদের নেই।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশে এখন মোট ১৯ জনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। আর প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে আছেন ৪৩ জন।

বুধবার প্রথমবারের মত বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একজনের মৃত্যুর খবর জানায় আইইডিসিআরের।

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানিয়েছিলেন, সত্তরোর্ধ্ব ওই ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন বিদেশফেরত এক ব্যক্তির সংস্পর্শে আসায়।

ওই বৃদ্ধের আগে থেকেই সিওপিডি (ফুসফুসের ক্রনিক রোগ) ছিল, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনি জটিলতা ছিল। এছাড়া হৃদযন্ত্রে একবার স্টেন্টিংও হয়েছিল।

বিশ্বজুড়ে নভেল করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর গত ৮ মার্চ প্রথম বাংলাদেশে তিনজন এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর জানায় আইইডিসিআর।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3