করোনা পরীক্ষায় অন্তঃসত্ত্বাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১ জুন ২০২০, ২২:০৬ | আপডেটেড ১ জুন ২০২০, ১০:০৬
দেশের সব মেডিকেল বা হাসপাতালে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করোনা পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, যেসব হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা করা হয়, সেখানে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের করোনা পরীক্ষার নমুনা গেলে তা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
অন্তঃসত্ত্বা নারীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে গত ২৪ মে সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন এই আইনজীবী।
নোটিশের কোনো সদুত্তর না পাওয়ায় রোববার হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করা হয় বলে জানান আইনজীবী তানভীর।
রিটে স্বাস্থ্যসচিব, নারী ও শিশুবিষয়ক সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি), আইইডিসিআরের মহাপরিচালক (ডিজি), বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল হাসপাতালের পরিচালককে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়। রিটের শুনানি নিয়ে আদালত আজ আদেশ দেন।
গত ২৬ মে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি না নিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া এক গর্ভবতী নারী ওই হাসপাতালের প্রধান ফটকের পাশেই সন্তান প্রসব করেছেন।
এ ছাড়া ভর্তি না করা এক নারী গত ৪ মে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল চত্বরে ভ্যানের ওপর সন্তান প্রসব করেন। গাজীপুরেও এরকম ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে। এসব বিষয় উল্লেখ করে রিটটি করা হয়।
বিষয়: special1
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?