করোনা: প্রতিদিনই ভাঙ্গছে পুরনো রেকর্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৩ মে ২০২০, ১৫:০৫ | আপডেটেড ২৩ মে ২০২০, ০৩:০৫

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সংখ্যা পৌণে ১৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। না দেখা এক নতুন ঘাতকের কাছে পৃথিবীর ১৩ লাখ ৭৭ হাজার জনের বেশি মানুষ হেরে গেলেন। প্রতি ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুর গতি তা ১৪ লাখের নিয়েই যেনো নিয়ে চলেছে। সর্বত্রই এখনো অসহায় আত্মসমর্পণ।

দেশে করোনাভাইরাসে শণাক্তের সংখ্যা প্রতিদিনই রেকর্ড ভাঙ্গছে আগের দিনের। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে এক হাজার ৮৭৩ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। ঠিক এক মাস আগে ২৩ এপ্রিল সংখ্যাটি ছিল ৪১৪। ফলে গতকালের সংখ্যাই এ পর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ শনাক্ত। ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ২০ জন।

এ নিয়ে দেশে মোট করোনা শনাক্ত হলেন ৩২ হাজার ৭৮ জন এবং করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৫২ জনে। একইসাথে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ছয় হাজার ৪৮৬ জন।

শনিবার দুপুরে কোভিড-১৯ সম্পর্কিত সার্বিক পরিস্থিতি জানাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনের আয়োজন করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা এ সময় এসব তথ্য তুলে ধরেন।

তিনি জানান, মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ১৬ জন পুরুষ এবং চার জন নারী। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগের চার জন,  চট্টগ্রাম বিভাগের আট জন, রংপুর বিভাগের দুই জন, সিলেট বিভাগের একজন, ময়মনসিংহ বিভাগের দুই জন, রাজশাহী বিভাগের দুই জন এবং খুলনা বিভাগে একজন রয়েছেন।

নাসিমা সুলতানা জানান, ২০ জনের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ১৫ জন, বাড়িতে মারা গেছেন চার জন এবং মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয় একজনকে।

অধিদপ্তরের তথ্যে, মৃত্যুবরণকারীদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায় যায়, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে একজন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে তিনজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে আট জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে তিন জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিন জন এবং ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে দুই জন রয়েছেন ।

নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৯ হাজার ৯৭৭ টি, আগের নমুনাসহ পরীক্ষা করা হয়েছে ১০ হাজার ৮৩৪টি। এখন পর্যন্ত দুই লাখ ৩৪ হাজার ৬৭৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ২৮৬ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন চার হাজার ৩০৫ জন। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৪১ জন। অন্যদিকে বর্তমানে মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৫৫ হাজার ১৫৭ জন।

জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর সিস্টেম সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয় বলছে, বুধবার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৩ লাখ ১২ হাজার ৩৫৮ জন। এদের মধ্যে মারা গেছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ২৯০ জন। আর ইতোমধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ২১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষ।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী, উদ্বেগ দেখছেন না মেয়র

ইংল্যান্ডে কিশোরদের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছে এনার্জি ড্রিংকস

খুলনায় সরকারি হাসপাতালে ওষুধ পাচার থামেনি

রামেকে ক্যান্সার চিকিৎসায় পুনরায় কোবাল্ট-৬০ মেশিন

যক্ষ্মা গ্রামের চেয়ে শহরে বেশি

ক্যান্সার রোগী বছরে আড়াই লাখ বাড়ছে

বছরে ৩ হাজার শিশু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে

মৌলভীবাজারে মেডিকেল কলেজ স্থাপনের ‘আশ্বাস’

গরমে ডায়রিয়ার প্রকোপ

৪ জেলায় ৪টি মেডিকেল কলেজ হচ্ছে

কোরবানির ঈদে মাংস খান বুঝে

কোরবানীর মাংস কীভাবে সংরক্ষণ করবেন?

রাজশাহীতে ক্যান্সার নির্ণয়ে ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র চালু

রাজশাহীর পশুর হাটে সূচ-ব্লেডে আতঙ্ক

অবহেলায় মৃত্যুতে ক্ষতিপূরণের নীতিমালা কেন নয়: হাইকোর্ট

শিরোইলে অ্যামোনিয়া গ্যাসে আটকে আসে নিঃশ্বাস

মেডিকেল ভর্তি কোচিং ১ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ

পথের খোলা শরবত কতটা স্বাস্থ্যকর?

১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক দৃষ্টান্ত: নাসিম

বিএসএমএমইউতে বিনামূল্যে রোগ পরীক্ষা

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3