খুলনায় চিকিৎসকের সঠিক সময়ে হাজির হতে নির্দেশনা

এম রহমান, খুলনা প্রতিনিধি, হেলথ নিউজ | ৩ আগস্ট ২০১৮, ২৩:০৮ | আপডেটেড ৩ আগস্ট ২০১৮, ১১:০৮

khulna-m-hospital

খুলনায় সরকারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে ১১ দফা নির্দেশনা জারি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে কর্মস্থলে চিকিৎসকের নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিতি হতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া সরকারি হাসপাতালের প্যাথলজির গুণগত মান বজায় রাখা, সঠিক নিয়মে ইনজুরি সনদ প্রদান, সকাল ৯টার মধ্যে ইউনিটের রাউন্ড ও আউটডোরে রোগী দেখা শুরু করতে বলা হয়েছে।

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা বৃদ্ধি ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় উপস্থিত হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ চিকিৎসকরা অভিযোগ করেন, ইন্টার্ন চিকিৎসক ইউনিটে যথারীতি উপস্থিত না থাকায় রোগীদের সঠিক নিয়মে ফলোআপ দেওয়া সম্ভব হয় না।

এছাড়া যে সব ইউনিটে রোগী ভর্তি তারিখ না থাকে সে সকল ইউনিটে কোনো ইন্টার্ন চিকিৎসক সঠিক নিয়মে উপস্থিত থাকে না।

এ কারণে আলোচনা সাপেক্ষে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ডিউটি রোস্টার ও হাজিরা খাতার ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।ইন্টার্ন চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে আইন-শৃঙ্খলা পরিপন্থি অভিযোগ উঠলে তদন্ত সাপেক্ষে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়।

হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের ডা. অমর কান্তি অভিযোগ করেন, কোনো কারণে চিকিৎসক ছুটিতে থাকলে তা অনেক সময় ইউনিটের অন্যরা জানতে পারেন না। ফলে অনেক সময় পরিকল্পিতভাবে চিকিৎসা সেবা দেওয়া সম্ভব হয় না।

ইউনিটের রেজিস্ট্রার ও সহকারী রেজিস্ট্রারের ছুটির প্রয়োজন হলে অবশ্যই বিভাগীয় প্রধানকে জানিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত হয়। নির্ধারিত ফরমে বিভাগীয় প্রধানের অনুমতি ছাড়া ওই ছুটি গ্রহণযোগ্য হবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এ টি এম মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, দূর-দূরান্ত থেকে অনেক রোগী হাসপাতালে আসেন। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা দেরি করে রাউন্ডে আসেন। এতে রোগীর মধ্যে হতাশা তৈরি হয়।

এরপর ইউনিটের রাউন্ড ও আউটডোরে রোগী দেখা সকাল ৯টার মধ্যে শুরু করার জন্য চিকিৎসকদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়।
এসব বিষয়ে খুলনা সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক হেলথ নিউজকে বলেন, উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে নিয়মিত চিকিৎসক উপস্থিত না থাকার অভিযোগ দীর্ঘদিনের।

এছাড়া প্রত্যন্ত এলাকায় চিকিৎসক থাকতে রাজি না হওয়ায় তারা বদলি নিয়ে চলে আসেন। বিষয়গুলো নিয়ে জেলা প্রশাসনের আওতায় সমন্বয় কমিটির সভায় আলোচনা হয়েছে। কর্মস্থলে চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

পাইকগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুর্ভোগ ঘুচবে কবে?

বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী, উদ্বেগ দেখছেন না মেয়র

ইংল্যান্ডে কিশোরদের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছে এনার্জি ড্রিংকস

খুলনায় সরকারি হাসপাতালে ওষুধ পাচার থামেনি

রামেকে ক্যান্সার চিকিৎসায় পুনরায় কোবাল্ট-৬০ মেশিন

যক্ষ্মা গ্রামের চেয়ে শহরে বেশি

ক্যান্সার রোগী বছরে আড়াই লাখ বাড়ছে

বছরে ৩ হাজার শিশু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে

মৌলভীবাজারে মেডিকেল কলেজ স্থাপনের ‘আশ্বাস’

গরমে ডায়রিয়ার প্রকোপ

৪ জেলায় ৪টি মেডিকেল কলেজ হচ্ছে

কোরবানির ঈদে মাংস খান বুঝে

কোরবানীর মাংস কীভাবে সংরক্ষণ করবেন?

রাজশাহীতে ক্যান্সার নির্ণয়ে ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র চালু

রাজশাহীর পশুর হাটে সূচ-ব্লেডে আতঙ্ক

অবহেলায় মৃত্যুতে ক্ষতিপূরণের নীতিমালা কেন নয়: হাইকোর্ট

শিরোইলে অ্যামোনিয়া গ্যাসে আটকে আসে নিঃশ্বাস

মেডিকেল ভর্তি কোচিং ১ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ

পথের খোলা শরবত কতটা স্বাস্থ্যকর?

১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক দৃষ্টান্ত: নাসিম

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3