ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯ জন
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ২২:০৪ | আপডেটেড ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০৪

দেশে গত এক দিনে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের প্রাণ গেছে, হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৯ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল ২০ জনে। আর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৫৭২ জন।
এর আগে ২৫ এপ্রিল ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তি বরিশাল বিভাগের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বুধবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় চারজন, ঢাকা বিভাগে একজন, ময়মনসিংহ বিভাগে একজন, চট্টগ্রাম বিভাগে একজন এবং বরিশাল বিভাগে ২২ জন ভর্তি হয়েছেন। রাজশাহী, খুলনা, রংপুর ও সিলেট বিভাগে গত এক দিনে কোনো ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়নি।
ডেঙ্গু নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৩৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ৪৯ জন। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ৯০ জন।
দেশে ২০২৪ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর এই সংখ্যা তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর মৃতের সংখ্যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর তথ্য রাখে ২০০০ সাল থেকে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে এ রোগ নিয়ে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যুও হয় ওই বছর।
২০২২ সালে সারাদেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়, যা বাংলাদেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
বিষয়: special
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

