দেশের অর্ধেক রোগী সুচিকিৎসা পায় না।

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১১ নভেম্বর ২০১৯, ১৭:১১ | আপডেটেড ১৪ নভেম্বর ২০১৯, ০৪:১১

population-grouth-2

রোগে আক্রান্ত হলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ এমবিবিএস পাস করা চিকিৎসকের কাছে যায় না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা আয় ও ব্যয় জরিপে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ৫৮ শতাংশ রোগী চিকিৎসা নেয় ওষুধের দোকানদার, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক, হাকিম-কবিরাজ, ওঝা, পীর, বৈদ্যসহ অন্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে। এ কারণে অর্ধেকের বেশি রোগী সুচিকিৎসা পায় না।

চলতি বছরে বিবিএস ২০১৬ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এতে দেখা গেছে, ১৬ শতাংশ রোগী সরকারের কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে শুরু করে উপজেলা-জেলাসহ বিভিন্ন স্তরের হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়। ২৬ শতাংশ রোগী সেবা নেয় বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত চেম্বারে। বেশ কিছু রোগী চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।

দেশে বড় বড় হাসপাতাল হচ্ছে, বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে, আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি আসছে, চিকিৎসকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে, চিকিৎসক ও নার্সরা বিদেশ থেকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে ফিরছেন, তারপরও চিকিৎসার বিষয়ে নানা অভিযোগ আছে। তবে চিকিৎসা নিয়ে সন্তুষ্টিও আছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অধ্যাপক অসিত বরণ অধিকারী বলেন, প্রতি মাসে প্রায় এক হাজার সফল অস্ত্রোপচার দেশেই হচ্ছে। এই সাফল্যকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।

কত রোগী,
বিবিএসের জরিপে বলা হয়েছে, প্রতি এক হাজার মানুষের মধ্যে ১৭০ জন কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত থাকে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় জ্বরে।

তবে রোগে ভুগলেই সব মানুষ চিকিৎসকের কাছে যায় না। প্রায় ৫৮ শতাংশ মানুষ মনে করে, সমস্যাটি গুরুত্বপূর্ণ নয়। অন্য একটি অংশ চিকিৎসা ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে চিকিৎসা নেয় না।

অনেকে মনে করে, চিকিৎসকের কাছে গেলে বড় কোনো রোগ ধরা পড়তে পারে। এই আতঙ্কেই অনেকে চিকিৎসকের কাছে যায় না।

তবে যারা চিকিৎসা নিতে যায়, তারা রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরপরই চিকিৎসার জন্য যায় না। রোগে আক্রান্ত হওয়ার গড়ে চার দিন পর তারা চিকিৎসার জন্য যায়। অন্যদিকে প্রয়োজনের ৯৩ শতাংশ ওষুধ মানুষ দোকান থেকে কেনে। সরকারি হাসপাতাল থেকে ৩ শতাংশ ওষুধ রোগীরা পায়।

জানতে চাইলে সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ঝাড়-ফুঁক, ওঝা, কবিরাজের কাছে রোগীদের যাওয়ার প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে। মানুষ সচেতন হলে এবং দেশব্যাপী সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে সব রোগী মানসম্পন্ন চিকিৎসা পাবে।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

ডেঙ্গু: ২৪ ঘন্টায় ৮ জনের মৃত্যু

৫১ বছরে ৯৯ কোটি শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে

ডেঙ্গু: একদিনে ভর্তি ১৮১৮ জন, মৃত্যু ৬

বিএসএমএমইউতে প্রথম টেস্টটিউব শিশুর জন্ম

একদিনে হাসপাতালে ভর্তি ১৪৩১ ডেঙ্গু রোগী

ডেঙ্গুতে রাজধানীতে মৃত্যু বেশি

দূষিত বায়ুতে দিল্লি

‘মানসিকভাবে সুস্থ থাকে রাত জেগে মোবাইলের ব্যবহার নয়’

বার্ধক্য ডেকে আনে যেসব খাবার

দেশের সাড়ে ৩ কোটি শিশু সিসা দূষণের শিকার

ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ জনের

অনির্ণেয় রোগ নির্ণয় করেন যে চিকিৎসক

বাসাবাড়িতে ছিটানো হবে লার্ভিসাইড বিটিআই

ডেঙ্গুতে চিকিৎসকের মৃত্যু

ডেঙ্গু: ৬২% রোগী ঢাকার বাইরের

গর্ভ ভাড়া দিয়ে মা হন এই তরুণী

হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ৬০ হাজার ছাড়াল

ডেঙ্গুতে মৃত্যু আগের সব হিসাব ছাড়াল

থ্যালাসেমিয়ার বিস্তার রোধে নীতিমালা তৈরির নির্দেশ

দেশে প্রথম ডেঙ্গুর সংক্রমণ কবে?

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3