নবজাতকের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০০:০৪ | আপডেটেড ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪

নবজাতকের ভবিষ্যত রোগ নির্ণয় ও সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ নিওনেটাল ফোরাম (বিএনএফ) আয়োজন করেছে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের।
বুধবার বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন শুরু হয়েছে, যেখানে নবজাতক বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকরা অংশ নিচ্ছেন।
সারাদেশের ৭২১ জন নবজাতক বিশেষজ্ঞ এবং চারজন বিদেশি বিশেষজ্ঞ এ সম্মেলনে তাদের প্রবন্ধ উপস্থাপন করেবেন বলে আয়োজকদের তরফে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে ইউনিসেফের ওআইসি উপ-প্রতিনিধি ব্রিজেট জব জনসন বলেন, নবজাতক ও মাতৃমৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি হলেও, এখনও প্রতি ৮ মিনিটে এক মাস বয়স হওয়ার আগেই একটি নবজাতকের মৃত্যু হচ্ছে।
এর কারণ হিসেবে সময়ে আগেই জন্ম নেওয়া (প্রি ম্যাচিউর), জন্মের সময় কম ওজন, জন্মের সময় শ্বাসরোধ ও সংক্রমণের কথা তিনি বলেন, যেগুলো প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসাযোগ্য।
ব্রিজেট জব জনসন বলেন, “স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালী করা, স্পেশাল নিউবর্ন কেয়ার সেন্টার তৈরি, ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার সম্প্রসারণ, অক্সিজেন থেরাপি ও অবকাঠামো উন্নত করা এবং কমিউনিটি সেবার মাধ্যমে নবজাতকের যত্ন উন্নত করতে ইউনিসেফ বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করেছে।
“তবে প্রতিটি মা ও শিশুর কাছে পৌঁছানোর জন্য এই প্রচেষ্টা আরও এগিয়ে নিতে হবে। মা ও কিশোরীদের সহায়তা, তাদের পুষ্টি উন্নত করা, প্রতিরোধযোগ্য নবজাতক ও মাতৃমৃত্যু চিরতরে বন্ধ করার জন্য সচেতনতা বাড়িয়ে আমাদের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে হবে।”
বিষয়: special4
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

