নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪৭৯২ চিকিৎসক

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩০ এপ্রিল ২০১৯, ১৬:০৪ | আপডেটেড ৩০ এপ্রিল ২০১৯, ০৪:০৪

PSC

স্বাস্থ্য ক্যাডারে নিয়োগের জন্য ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন ( পিএসসি)।

উত্তীর্ণদের মধ্যে চার হাজার ৫৪২ জনকে সহকারী সার্জন এবং ২৫০ জনকে সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

২০১৭ সালের ৮ এপ্রিল ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। এই বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২০০ নম্বরের এমসিকিউ এবং ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে এককালীন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে বিধিমালা সংশোধন করে সরকার।

এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী সার্জন পদে ১৩ হাজার ২১৯ জন এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ৫৩১ জনকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য বাছাই করা হয়।

গতবছর ১০ অক্টোবর শুরু হয় তাদের মৌখিক পরীক্ষা। চূড়ান্ত ফলে সেখান থেকেই মোট চার হাজার ৭৯২ জনকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হল। 

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

‘প্রান্তিক জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাবে স্বাস্থ্যসেবা’

বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে দেশের ওষুধ

ক্যান্সারাক্রান্ত উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ছে

বাজেট: স্বাস্থ্য খাতে ২৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

স্বাস্থ্যখাত: বেতন আর নির্মাণেই ব্যয় হয়ে যায় বরাদ্দ

স্মার্টফোনে বাড়ছে বিষণ্নতা

স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় বিস্ময়কর সাফল্য

মশাবাহিত রোগ: ভয় নয়, চাই সতর্কতা

আমরা এলাম, কেন?

প্যালিয়েটিভ সেবা মিলবে নারায়ণগঞ্জে

রোগ নির্ণয় পরীক্ষা সংক্রান্ত নীতিমালার জন্য কমিটি

স্বাস্থ্যসেবা: আইন, বিধি ও নীতি

ভারতের নিপা বাংলাদেশের নিপার মতোই

গ্যাসের ওষুধের এত বিক্রি! কেন?

জন্মনিয়ন্ত্রণে পুরুষের জন্য পিল

হাসপাতাল বর্জ্যে স্বাস্থ্য ঝুঁকি সিলেটে

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3