বলিউডের শীর্ষ ৭ নিরামিষভোজী নারী
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১২ জুন ২০২৩, ১৬:০৬ | আপডেটেড ১২ জুন ২০২৩, ০৪:০৬
বিশ্বজুড়ে নিরামিষ আহারের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। এর গুণগান গেয়ে চলেছেন চলচ্চিত্র তারকা থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদ,সেলিব্রেটি শেফ, পুষ্টিবিদসহ সবাই। উদ্ভিজ্জ নির্ভর এ খাদ্যাভ্যাসই ভালো ও প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহের জন্য উপযোগী বলে মনে করছেন তারা।
ভারতে অনেক আগে থেকেই এ নিরামিষের প্রচলন থাকলেও হালে এটা বড় ফুড ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। আর এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা চলচ্চিত্র তারকাদের। বলিউডের এই অভিনেত্রীরা খাদ্য তালিকায় এখন নিরামিষকেই পাধান্য দিচ্ছেন।
১. আনুশকা শর্মা
সম্প্রতি নিরামিষভোজীতে পরিণত হওয়া আনুশকা শর্মা তার জীবনযাত্রার এ পরিবর্তন সম্পর্কে এক সাক্ষাতকারে বলেন, “নিরামিষভোজী হওয়া খুব কঠিন ছিল আমার জন্য। তবে আমি খুব সচেতনভাবেই এটা বেছে নিয়েছি।” এ ডায়েট শুরু করার পর থেকে আগের মতো আর ঘন ঘন অসুস্থ হচ্ছেন না বলেও জানান তিনি।।
২. আলিয়া ভাট
প্রাণিদের অধিকার বিষয়ক বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংগঠন পিইটিএ গত বছরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নিরামিষভোজী হিসেবে নির্বাচন করেছে আলিয়া ভাটকে। ২০১৫ সাল থেকে তিনি এ ডায়েট শুরু করেছেন। আর এ পরিবর্তনের পর থেকে নিজেকে ‘হালকা’ মনে হচ্ছে তার।
৩.রিচা চাড্ডা
নতুন এ জীবনযাত্রায় মানুষকে প্রভাবিত করতে পিইটিএ’র সহযোগিতায় প্রচারণা শুরু করেছেন রিচা চাড্ডা। ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে নিরামিষ আহার শুরু করেন তিনি।
৪.সোনম কাপুর
প্রাণিদের প্রতি সমবেদনা থেকে বেশ কয়েক বছর ধরেই নিরামিষভোজীদের খাতায় নাম লিখিয়েছেন সোনম কাপুর। মূলত খাদ্য চাহিদা ও পছন্দের উপর সুষম দৃষ্টিভঙ্গি থাকায় বিশেষ কোনো ডায়েট অনুসরণ না করে বরং সহজলভ্য খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণের জন্য সবার প্রতি তার পরামর্শ।
৫. জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ
পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর খাবারে বিশ্বাসী শ্রীলঙ্কান সুন্দরী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ মাংস ও দুগ্ধজাত খাবার থেকে দূরে রয়েছেন কয়েক বছর ধরেই। অর্গানিক খাবার পছন্দকারী এ অভিনেত্রী মুম্বাইয়ে একটি রেস্তোরাঁও চালু করেছেন, যেখানে ব্যয়বহুল ও স্বাস্থ্যকর নিরামিষ খাবার পরিবেশন করা হয়।
৬. সোনাক্ষী সিনহা
নিরামিষভোজী হওয়ার পর বেশ ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা। এ ডায়েট শুরু করার পর থেকে বিপাক প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটেছে বলেও মনে করেন তিনি। প্রাণিদের প্রতি ভালোবাসা ও পশুর প্রতি নিষ্ঠুরতামুক্ত বিশ্ব দেখার ইচ্ছাই তাকে নতুন এ জীবনযাত্রায় প্রভাবিত করেছে।
৭. কঙ্গনা রানাওয়াত
২০১৩ সালে এসে ডায়েট থেকে মাংস ও দুগ্ধজাত খাবার পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেন কঙ্গনা রানাওয়াত। দুগ্ধজাত খাবারের কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা হচ্ছিল বলেও সেসময় বুঝতে পারেন তিনি। এক সাক্ষাতকারে কঙ্গনা জানান, বিভিন্ন রকমের নিরামিষ খাবারের সমারোহ এবং তা নারিকেল দুধ দিয়ে তৈরি হওয়ায় দক্ষিণ ভারতীয় রান্না শিখেছেন তিনি।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?