বিএসএমএমইউয়ে অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট চালু
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২ মার্চ ২০২৫, ১৫:০৩ | আপডেটেড ২ মার্চ ২০২৫, ০৩:০৩

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বহির্বিভাগে আসা রোগীদের দুর্ভোগ লাঘব ও উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে স্বাধীনতার মাস ‘মার্চ মাস’-এ চালু হয়েছে অনলাইন অ্যাপয়েনমেন্ট সেবা কার্যক্রম।
বিএসএমএমইউর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রোগীরা তাদের প্রয়োজন মতো চিকিৎসকের পরামর্শ সেবা নেওয়ার জন্য অনলাইনে অ্যাপয়েনমেন্ট নিতে পারবেন।
শনিবার (১ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের বহির্বিভাগে অনলাইন অ্যাপয়েনমেন্ট সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলম।
এসময় উপাচার্য বলেন, রোগীদের সেবার মান উন্নত, বিএসএমএমইউর বহির্বিভাগে আসা রোগীদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও গবেষণা কার্যক্রম বেগবান করতে বহির্বিভাগে অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট চালু করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। বহির্বিভাগের চিকিৎসাসেবা প্রদানের সঙ্গে অ্যাকাডেমিক ও গবেষণা কার্যক্রম সংযুক্ত করতে অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট চালু হলে রোগীদের ডাটা সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। বহির্বিভাগ ও অন্তঃবিভাগ পুরোপুরি অটোমেশন করা সম্ভব হলে রোগীদের পরীক্ষা নিরীক্ষার তথ্যসহ চিকিৎসা সংক্রান্ত সব বিষয়ের তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। এতে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা প্রয়োজন মতো রোগীর তথ্য জেনে মূল্যবান পরামর্শসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দিতে পারবেন। একইসঙ্গে সংগৃহীত ডাটাগুলো নিত্যনতুন গবেষণার দ্বার উন্মোচন করবে।
অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্টে আসা রোগীদের চিকিৎসকরা চিকিৎসা দেন তা নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন ডা. মো. শাহিনুল আলম।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

