বিএসএমএমইউর অধ্যাপক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৯ এপ্রিল ২০২০, ২১:০৪ | আপডেটেড ৯ এপ্রিল ২০২০, ০৯:০৪

bsmmu

ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এক অধ্যাপক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

বিএসএমএমইউ  উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার পরীক্ষায় ওই অ্যধ্যাপকের সংক্রমণ ধরা পড়ে।

তিনি বলেন, “তবে তিনি (ওই অধ্যাপক) আমাদের এখান থেকে আক্রান্ত হননি। তিনি বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিলেন। গত কয়েকদিনে তার সংস্পর্শে যারা যারা এসেছিলেন, তাদের সবাইকে আইসোলেশনে পাঠানোর জন্য বলেছি।”

বিএসএমএমইউ হাসপাতাল লকডাউন করা হবে কিনা এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমাদের পলিসি হচ্ছে তার কক্ষ থেকে যেসব জায়গায় তিনি গিয়েছেন, সেসব কক্ষ ডিজইনফেক্ট করবো।”

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

ভুটান গেল বাংলাদেশের ওষুধ

হৃদরোগের ইতিবৃত্ত

খুলনা মেডিকেলে ইন্টার্ননির্ভর চিকিৎসা সেবায় মান নিয়ে প্রশ্ন

জন্ডিসে চাই সচেতনতা

ওষুধ সংরক্ষণে উদাসীনতা!

চর্ম রোগে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খেতে বারণ

জরায়ু-মুখ ক্যান্সারে বছরে ৬ হাজার মৃত্যু

বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্যবীমা চালু হল ভারতে

রোগীর চাপ সামলাতে খুলনা মেডিকেলে নতুন ইউনিটের পরিকল্পনা

‘লাভ না দেখে মানুষকে দেখুন’

ট্রাস্টের অধীনে এল কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো

খোলা খাবারে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রাজশাহীর স্কুলশিশুরা

ঢাকা মেডিকেলের টিকিটের টাকা লোপাটের আসামি ৬ জন

স্বাস্থ্য খাতে এডিবিরি সহায়তা

২৩ রোগ গোপন রাখলে শাস্তির বিধান হচ্ছে

পরিবেশ দূষণে ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু

রাজশাহীতে ঘরে ঘরে জ্বর, করণীয় কী?

দেশে বেড়েছে ক্যান্সারে মৃত্যু

যা থাকবে ‘সুপার স্পেশালাইজড’ হাসপাতালে

দেশের চতুর্থ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় সিলেটে

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3