মাথা ব্যথায় ভেষজ সমাধান
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৭ জুলাই ২০২৩, ২১:০৭ | আপডেটেড ২৪ অক্টোবর ২০২৩, ১০:১০
মাথা থাকলে ব্যথা হবেই- কথাটা যত সহজে বলা যায়, মাথা ব্যথা সারানো তত সহজ নয়। মাথা ব্যথায় যারা ভোগেন, সেটা তারাই ভালো বোঝেন। মাথাব্যথার সময় এক চাপ চা খেয়ে বা নিজেকে কোনো কাজে ব্যস্ত করে হয়ত কখনও কখনও সাময়িক উপশম পাওয়া যেতে পারে; তবে সবসময় নয়।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ড. ধ্যানভানত্রী ত্যাগি বলেন, “মাথাব্যথা দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো মাথায় ম্যাসাজ করা। অনেকসময় পানিস্বল্পতার জন্য এটা হতে পারে। তাই মাথাব্যথা এড়াতে ঠিকমতো পানি বা স্বাস্থ্যকর পানীয় পান করতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে।”
অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগায়ও মাথা ব্যথা হয়। “এরকম অবস্থায় নাকের দুই ছিদ্রতে হারবাল তেল বা ঘি দিলে উপকার পাওয়া যায়,” পরামর্শ ধ্যানভানত্রীর।
মাথাব্যথায় উপকার পেতে কয়েকটি খাবার ও হার্বস ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
চন্দন
প্রাচীনকালে মাথা ব্যথা নিরাময়ে কপালে চন্দনের পেস্ট লাগানো হতো। অর্ধেক চা চামচ পরিমাণ চন্দনের গুঁড়া নিয়ে তাতে কিছুটা পানি মিশিয়ে পেস্ট তেরি করতে হবে। এরপর এটা কপালে লাগিয়ে রাখতে হবে ২০ মিনিট।
টগর
আয়ুর্বেদে ওষুধ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত একটি হার্ব হলো টগর। এটার তেল মাথয় ম্যাসাজ করল উপকার পাওয়া যায়। আবার এ হার্বটা চায়ের সঙ্গে খেলেও মাথাব্যথায় আরাম মিলবে।
ছোট এলাচ
ছোট এলাচ কামড় দিয়ে খেলে মাথাব্যথা কমে।
বিট লবণ
প্রচণ্ড মাথাব্যথায় খাবারে সাধারণ লবণের পরিবর্তে বিট লবণ ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু কিছু মাথাব্যথায় হালকা গরম পানিতে সামান্য বিট লবণ মিশিয়ে খেলেও ব্যথা দূর হয়।
সূত্র: এনডিটিভি
বিষয়: special5
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?