যক্ষ্মা গ্রামের চেয়ে শহরে বেশি

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩০ আগস্ট ২০১৮, ২৩:০৮ | আপডেটেড ৩০ আগস্ট ২০১৮, ১১:০৮

cancer

বাংলাদেশে গ্রামের চেয়ে শহরে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বেশি বলে সরকারি এক জরিপে উঠে এসেছে। এদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা বেশি।

‘ন্যাশনাল টিউবারকিউলোসিস প্রিভেলেন্স সার্ভে বাংলাদেশ ২০১৫-১৬’ শীর্ষক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে প্রতি লাখে ২৬০ জন মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত।

বুধবার ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক কর্মশালায় প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়।

কর্মশালায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বাংলাদেশ আগামী ২০৩০ সালের মধ্যেই যক্ষ্মামুক্ত বাংলাদেশের ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতে মজবুত অবকাঠামো রয়েছে। পোলিও, ধনুষ্টঙ্কার মুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ; শিগগিরই যক্ষ্মা মুক্তও হবে।

সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে সফলতা পাওয়ার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, তবে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে। যক্ষ্মার উপসর্গ দেখা দিলে রোগীদেরও সচেতন হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, “আমাদের সরকারি হাসপাতালগুলোয় মাত্র ১০ শতাংশ যক্ষ্মা রোগী চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করে। বেসরকারি খাতে চিকিৎসা নেয় ৫১ শতাংশ রোগী। যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা আরও বাড়ানো উচিত।”

সারা দেশে এক লাখ মানুষের উপর পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, প্রতি ১ লাখে ৪৫২ জন পুরুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত, এর বিপরীতে নারী লাখে ১৪৩ জন।

জাতীয় যক্ষ্মাবিষয়ক জরিপ টিমের প্রধান অধ্যাপক ডা. মাহমুদুর রহমান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে গ্রামের চেয়ে শহরের মানুষের মধ্যে যক্ষ্মার প্রবণতা বেশি। আবার অল্প বয়সীদের চেয়ে বয়সীরা যক্ষ্মায় বেশি আক্রান্ত হয়।”

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ডব্লিউএইচওর তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি লাখে ৪০০ জন যক্ষ্মায় আক্রান্ত। কিন্তু নতুন জরিপে দেখা যাচ্ছে, আক্রান্তের সংখ্যা ৪০০ থেকে ২০৬ জনে নেমে এসেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে যক্ষ্মার প্রাদুর্ভাব কমেছে।

অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সনাল, ডব্লিউএইচওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. এডউইন সালভাদর, নাটাবের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (যক্ষ্মা-কুষ্ঠ) ডা. সামিউল আলম বক্তব্য রাখেন।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

বিএসএমএমইউতে বিনামূল্যে রোগ পরীক্ষা

বেশিরভাগ হাসপাতালের আইসিইউর মান নিয়ে প্রশ্ন

দুর্ঘটনা: চিকিৎসার নীতিমালার গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

মেডিকেলে ভর্তিতে আসন ৫০০ বাড়ল

উপজেলায় ক্যান্সার হাসপাতাল!

খুলনায় চিকিৎসকের সঠিক সময়ে হাজির হতে নির্দেশনা

সব কমিউনিটি ক্লিনিক আসছে ট্রাস্টের অধীনে

ডেঙ্গু থেকে সাবধান

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ৫ অক্টোবর

জাবালে নূরের বাসচাপায় আহতদের চিকিৎসা খরচ সরকারের

ক্যান্সার রোগীর এক-তৃতীয়াংশই হেড-নেকের

দেশে বছরে ২০ হাজার মৃত্যু হেপাটাইটিসে

সরঞ্জাম সঙ্কটে ময়মনসিংহ মেডিকেলের মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন

লোকসানই কারণ: জিএসকে

হরলিক্স রেখে দিয়ে ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করছে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন

প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পেলেন বিএসএমএমইউর ৫ শিক্ষার্থী

তৃণমূলে চিকিৎসক দিতে মন্ত্রীকে ডিসিদের সুপারিশ

ওসমানী মেডিকেলে কিশোরী ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে: পুলিশ

যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পাচ্ছেন ডা. কনক কান্তি

বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে সহায়তার আশ্বাস

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3