সরকারি হিসাবে লাখ ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩০ নভেম্বর ২০১৯, ২১:১১ | আপডেটেড ১ ডিসেম্বর ২০১৯, ০১:১২

mosha

সরকারি হিসেবে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে।

তাদের তথ্য মতে, এ বছর সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন অগাস্ট মাসে, রোগীর সংখ্যা ছিল অর্ধ লক্ষাধিক।

মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে এবার অন্তত ২৬৪ জনের মৃত্যুর তথ্য পেয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে ১২৯ জনের ডেঙ্গুতে মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে তারা।

শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ডা. বোরহান উদ্দিন বলেন, ডিসেম্বর এখনও বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে ১১ মাসে লাখ ছাড়িয়েছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। এই সংখ্যা ২০১৮ সালের এই সময়ের তুলনায় ১০ গুণ।

ঢাকায় ডেঙ্গুর বাহক এডিস এজিপ্টি মশা। মশাবাহিত এই রোগ বাংলাদেশে প্রথম দেখা দেয় ২০০০ সালে, সে সময় এই রোগে মারা যান ৯৩ জন। তিন বছর পর থেকে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার কমতে থাকে এবং কয়েক বছর এতে মৃত্যু শূন্যের কোটায় নেমে আসে।

এ বছর মে মাস থেকেই ঢাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ শুরু হয়, জুন ও জুলাইয়ে ক্রমশ বেড়েছে অগাস্টে তা মারাত্মক রূপ নেয়।

এখন ডেঙ্গুর ঝুঁকি কমলেও সতর্কতা অবলম্বনের ওপর জোর দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ডা. বোরহান উদ্দিন।

তিনি বলেন, “ডেঙ্গুর জন্য জুলাই-অগাস্ট সময় ছিল সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। এখন আবহাওয়া শুকনো হয়েছে, ডেঙ্গু মশা বিস্তারের ঝুঁকিও কমেছে। দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ায় প্রভাব কিন্তু রয়ে গেছে। ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তেমন ঝুঁকি নেই। তবে সতর্কতা অবলম্বন করতেই হবে।”

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3