সুস্থ আছে প্রথম টেস্ট টিউব শিশু ‘দানিয়া’
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৫ নভেম্বর ২০২৩, ০১:১১ | আপডেটেড ৫ নভেম্বর ২০২৩, ০১:১১
সুস্থ আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) জন্ম নেওয়া প্রথম টেস্টটিউব শিশু। তার নাম রাখা হয়েছে ‘দানিয়া’ যার অর্থ মহান আল্লাহর উপহার বা দান।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিল্টন হলে রিপ্রোডাকটিভ এন্ডোক্রাইনোলজি অ্যান্ড ইনফার্টিলিটি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রথম টেস্টটিউব বেবির সফল জন্ম হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বাধুনিক সব চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
রিপ্রোডাকটিভ এন্ডোক্রাইনোলজি অ্যান্ড ইনফার্টিলিটি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জেসমিন বানু বলেন, বেশিরভাগ মানুষেরই আইভিএফ পদ্ধতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নেই। ফলে অজ্ঞতা ও সচেতনতার অভাবে অনেক দম্পতি নিজের অজান্তেই তাদের প্রজনন ক্ষমতা চিরদিনের মতো হারিয়ে ফেলছেন। অথচ সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে অনেকাংশেই এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। সাধারণত বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় শতকরা ৫-১০ শতাংশ রোগীদের আইভিএফ পদ্ধতির প্রয়োজন হয়।
বরিশালের বাসিন্দা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম টেস্টটিউব বেবির জন্ম দেওয়া দম্পতি ১৩ বছর ধরে বন্ধ্যাত্ব সমস্যায় ভুগছিলেন। আট বছর আগে তাদের সমস্যা ধরা পড়ে।
২০২২ সালে তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফার্টিলিটি বিভাগে চিকিৎসা শুরু করেন। যথাযথ চিকিৎসা শেষে গত ফেব্রুয়ারি মাসে নবজাতকের মা গর্ভধারণ করেন। ৩৮ সপ্তাহ পর গত ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টায় এই নবজাতকের জন্ম হয়।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?