সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ৪০ চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৯ এপ্রিল ২০২০, ২২:০৪ | আপডেটেড ২৯ এপ্রিল ২০২০, ১০:০৪
ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪০ চিকিৎসকসহ ৫৭ স্বাস্থ্যকর্মী কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন। এতে ব্যাঘাত ঘটছে চিকিৎসা সেবায়।
এজন্য কয়েকটি বিভাগের কার্যক্রম সীমিত করা হয়েছে। অবরুদ্ধ অবস্থায় আছে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)।
হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া বুধবার গণমাধ্যমকে জানান, এখন পর্যন্ত হাসপাতালের ৪০ জন চিকিৎসক, ৭ জন নার্স এবং ১০ জন কর্মচারী কর্মী কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন।
“তাদের সবাইকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এছাড়া অন্যদের স্ক্রিনিং করা হচ্ছে।”
তিনি বলেন, আক্রান্তদের মধ্যে অ্যানেস্থেসিয়ার তিনজন চিকিৎসকও আছেন। এ কারণে ওই বিভাগে সীমিত আকারে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। এর প্রভাব পড়েছে অন্য বিভাগেও।
যারা আক্রান্ত হননি তারা গাইনি, সার্জারি বিভাগের কার্যক্রম সীমিত আকারে চালু রেখেছেন।
শিশু বিভাগের পাঁচ থেকে ছয়জন চিকিৎসক আক্রান্ত হওয়ায় শিশু আন্তঃবিভাগে রোগী ভর্তি বন্ধ আছে। এই বিভাগের চিকিৎসকের কোয়ারেন্টিনে শেষ না হওয়া পর্যন্ত এটা বন্ধ থাকবে।
তবে বহির্বিভাগে রোগী ভর্তি করা হচ্ছে বলে জানান উত্তম বড়ুয়া।
তিনি বলেন, “আইসিইউতে কোনো রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না। এই বিভাগের আক্রান্ত চিকিৎসকদের কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
দেশে প্রায় তিনশ চিকিৎসকসহ ৬ শতাধিক স্বাস্থ্যকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে দুদিন আগেই জানিয়েছিল বিএমএ। চিকিৎসকরা বেশি আক্রান্ত হলে চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
বিষয়: special2
নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু
আঙুর কেন খাবেন?
ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সব টিপস...
চকলেটে ব্রণ হয়?
এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন...
ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?