হরলিক্স রেখে দিয়ে ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করছে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৭ জুলাই ২০১৮, ০০:০৭ | আপডেটেড ২৭ জুলাই ২০১৮, ১২:০৭

Glaxo-edit

দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রি চালিয়ে আসা গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন বাংলাদেশে তাদের ওষুধের কারখানা বন্ধ করে দিচ্ছে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিশ্বের অন্যতম বড় ওষুধ কোম্পানিটির বাংলাদেশ শাখা (জিএসকে বাংলাদেশ) বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

এই খবরে চট্টগ্রামে তাদের কারখানায় বিক্ষোভ করেছে কর্মীরা। তবে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন আশ্বাস দিয়েছে, কর্মীদের দেনা-পাওনা যথানিয়মে মেটানো হবে।

ফার্মাসিউটিক্যাল বন্ধ করলেও বাংলাদেশে হরলিক্সের মতো কনজিউমার হেলথকেয়ার ব্যবসা চালিয়ে যাবে বলে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ব্যবসায়িক ঝুঁকিতে থাকা ফার্মাসিউটিক্যাল ইউনিটের উৎপাদন ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধের প্রস্তাব করেছে কোম্পানির বোর্ড।।”

গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন বাংলাদেশে বিভিন্ন ওষুধ ও টিকা উৎপাদন ও বিক্রি করে আসছিল।

পাশাপাশি কনজ্যুউমার হেলথকেয়ার পণ্য হিসেবে বিক্রি করছে হরলিক্স, বুস্ট, মালটোভা, গ্ল্যাক্সোজ-ডি, সেনসোডাইন টুথপেস্ট ইত্যাদি।

ফার্মাসিউটিক্যাল ইউনিট বন্ধের সব প্রক্রিয়া এ বছরের মধ্যেই শেষ করতে চায় জিএসকে বাংলাদেশ।

গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের কারখানা চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে। ১৯৭৪ সাল থেকে সেখানে টিকা উৎপাদিত হয়ে আসছে, যা ইউনিসেফের মাধ্যমে বিতরণও করা হচ্ছিল।

কারখানা বন্ধ হলেও বাংলাদেশে সেসব ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে জিএসকে।

ওষুধ কারখানা বন্ধের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে বৃহস্পতিবার ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জিএসকে বাংলাদেশ।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3