১৮ জুন খোলা থাকবে বিএসএমএমইউ বহির্বিভাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১১ জুন ২০১৮, ১৮:০৬ | আপডেটেড ১১ জুন ২০১৮, ০৬:০৬

bsmmu

ঈদের ছুটিতে আগামী ১৮ জুন রোগীদের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বহির্বিভাগ খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে আরো বলা হয়, ঈদ উপলক্ষে আগামী ১৬ জুন থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাশ, অফিস, হাসপাতালের বহির্বিভাগ বিকালের স্পেশালাইজড কনসালটেশন সার্ভিস বন্ধ থাকবে।

তবে বন্ধের দিনগুলোতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও হাসপাতালের ইনডোর সেবা আগের নিয়মে চালু থাকবে।

ছুটির মধ্যে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।

আগামী ১৯ জুন হতে যথারীতি নিয়মে অফিস ও হাসপাতাল খোলা থাকবে।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

ঘরে ঘরে জ্বর, চাই সাবধানতা

চমেক হাসপাতালে নতুন পরিচালক

হালিশহরের জন্ডিস কোন পানি থেকে- উত্তর মেলেনি

বুরুজবাগান হাসপাতালে সমস্যার শেষ নেই

রামেক: যেখানে সেবায় সন্তুষ্ট রোগীরা

উদ্বোধনের পরও ঝুলে আছে খুলনা মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিট

যোগ দিবসে যোগ সাধনায় হাজারো মুখ

পালিত হচ্ছে যোগ দিবস

একটি সিগারেটে এত ক্ষতি!

মশা বাহিত রোগ: ভয় নয়, চাই সতর্কতা

ঈদের ছুটিতেও হাসপাতাল থাকবে সচল

আনন্দের ঈদ যেন নিরানন্দের না হয়

উৎসবের রঙ হোক কাঁচা মেহেদিতে

যোগ দিবসের প্রস্তুতি ভারতীয় হাই কমিশনের

স্বাস্থ্যের জন্য ‘গতানুগতিক বাজেট’

বাড়ছে এনার্জি ড্রিংকের দাম

তামাক রপ্তানিতে উৎসাহ মুহিতের

বাজেটে স্বাস্থ্যের ‘স্বাস্থ্য’ ভালো হয়নি

সাড়ে ৯ হাজার নতুন চিকিৎসক নিয়োগ হচ্ছে

‘প্রান্তিক জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাবে স্বাস্থ্যসেবা’

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3