২৪ ঘন্টায় প্রায় ৪ হাজার আক্রান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ২৫ জুন ২০২০, ১৮:০৬ | আপডেটেড ২৫ জুন ২০২০, ০৬:০৬

corona-virus-final

দেশে ২৪ ঘণ্টার হিসেবে প্রায় চার হাজার মানুষ নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ সময় এ ভাইরাসের কাছে পরাজিত হয়ে মারাও গেছেন আরও ৩৯  জন। যা মোট মৃতের সংখ্যাকে দাঁড় করিয়েছে এক হাজার ৬২১ জনে।

নতুন করে শণাক্তসহ গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে শনাক্ত হয়েছেন এক লাখ ২৬ হাজার ৬০৬ জন, যার মধ্যে বৃহস্পতিবারই এলো তিন হাজার ৯৪৬ জনের খবর। অবশ্য গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৮২৯ জন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হলেন ৫১ হাজার ৪৭৫ জন।

কোভিড-১৯ সম্পর্কিত সার্বিক পরিস্থিতি জানাতে বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত বুলেটিনের এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা।

তিনি জানান, শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৪০ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ২৮ শতাংশ।

নাসিমা সুলতানা জানান, মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ৩২ জন পুরুষ এবং সাত জন নারী। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৯১ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে একজন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে সাত জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ১২ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে সাতজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৯ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে দুই জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ২৮ জন এবং বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১১ জন।

অঞ্চল বিবেচনায় এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে পাঁচ জন, খুলনা বিভাগে পাঁচ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে তিন জন, রংপুর বিভাগে চার জন এবং বরিশাল বিভাগে দুই জন রয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৬টি, আর পরীক্ষা করা হয়েছে ১৭ হাজার ৯৯৯টি। এখন পর্যন্ত মোট ছয় লাখ ৭৮ হাজার ৪৪৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন তিন হাজার ৯৪৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর বলছে, তিনি আরও জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে দুই হাজার ৬৫৬ জনকে। এখন পর্যন্ত তিন লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৭ জনকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৬১৮ জন, এখন পর্যন্ত মোট ছাড়া পেয়েছেন দুই লাখ ৮৫ হাজার ৯৪৯ জন। বর্তমানে মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৬৩ হাজার ৯৯৮ জন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৬৪৫ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৩ হাজার ৪২৯ জন। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৩৭৪ জন, এখন পর্যন্ত মোট ছাড়া পেয়েছেন ৯ হাজার ৮০ জন।

এদিকে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর সিস্টেম সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয় বলছে, রোববার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৫ লাখ ৬১ হাজার ছাড়িয়েছে। এদের মধ্যে মারা গেছে ৪ লাখ ৮৫ হাজারের বেশি। আর ইতোমধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৫২ লাখ ১ হাজারের বেশি মানুষ।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

বেশিরভাগ হাসপাতালের আইসিইউর মান নিয়ে প্রশ্ন

দুর্ঘটনা: চিকিৎসার নীতিমালার গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

মেডিকেলে ভর্তিতে আসন ৫০০ বাড়ল

উপজেলায় ক্যান্সার হাসপাতাল!

খুলনায় চিকিৎসকের সঠিক সময়ে হাজির হতে নির্দেশনা

সব কমিউনিটি ক্লিনিক আসছে ট্রাস্টের অধীনে

ডেঙ্গু থেকে সাবধান

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ৫ অক্টোবর

জাবালে নূরের বাসচাপায় আহতদের চিকিৎসা খরচ সরকারের

ক্যান্সার রোগীর এক-তৃতীয়াংশই হেড-নেকের

দেশে বছরে ২০ হাজার মৃত্যু হেপাটাইটিসে

সরঞ্জাম সঙ্কটে ময়মনসিংহ মেডিকেলের মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন

লোকসানই কারণ: জিএসকে

হরলিক্স রেখে দিয়ে ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করছে গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন

প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পেলেন বিএসএমএমইউর ৫ শিক্ষার্থী

তৃণমূলে চিকিৎসক দিতে মন্ত্রীকে ডিসিদের সুপারিশ

ওসমানী মেডিকেলে কিশোরী ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে: পুলিশ

যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পাচ্ছেন ডা. কনক কান্তি

বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে সহায়তার আশ্বাস

ভোটের প্রচারে থাকায় ওসমানীর অধ্যক্ষ, সিভিল সার্জনকে শোকজ

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3