ডেঙ্গুতে মৃত্যু বাড়ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ৩ জুলাই ২০২৩, ১৯:০৭ | আপডেটেড ৩ জুলাই ২০২৩, ০৭:০৭

mosha

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল রোববার সকাল আটটা থেকে আজ সোমবার সকাল আটটা) তাদের মৃত্যু হয়। তাতে এ বছর মশাবাহিত এ রোগে মৃত্যুর সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৬ জনে।

সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৪৩৬ জন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকার হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ১৭৪ জন। আর বাকি ২৬২ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সব মিলিয়ে জুলাই মাসের তিন দিনেই মোট ১ হাজার ২১৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বর্তমানে দেশে মোট ১ হাজার ৫৩১ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

এর মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আছেন ১ হাজার ২২ জন। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৯ হাজার ১৯৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, চলতি বছর ডেঙ্গুর শক সিনড্রোম-এ বেশি মৃত্যু হচ্ছে। ডেঙ্গু শক সিনড্রোমের অর্থ হচ্ছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়া ব্যক্তির রক্তচাপ অতি দ্রুত কমে যায়, রক্তে অণুচক্রিকার পরিমাণ কমে যায় এবং রোগীর পরিস্থিতি দ্রুত খারাপ হয়ে পড়ে, রোগী অজ্ঞান হয়ে যান। এই বছর রোগীদের মধ্যে শক সিনড্রোম বেশি দেখা যাচ্ছে।

দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি রোগী মারা যায় গত বছর ২৮১ জন। এর আগে ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ২০২০ সালে ৭ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন মারা যান।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3