মেডিকেল পরীক্ষা: গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, হেলথ নিউজ | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২২:০৯ | আপডেটেড ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১২:০৯

Nasim-Edit

আসন্ন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বুধবার সচিবালয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই নির্দেশ দেন।

সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তিতে আগামী ৫ অক্টোবর দেশের ১৯ কেন্দ্রে একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এক মাস পর ৯ নভেম্বর হবে ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা।

নাসিম বলেন, “অন্যান্যবারের মতো এবারও এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা কঠোর ও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হবে। চিকিৎসা শিক্ষার মান এগিয়ে নিতে কোনো আপস করা হবে না। প্রকৃত মেধাবীরাই মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির সুযোগ পাবে।”

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, প্রশ্নপত্র তৈরি, ছাপানো, বিতরণসহ সব পর্যায়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যেন কোনোভাবেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের সুযোগ না হয়।

“তারপরও ভুয়া প্রশ্নপত্র বাণিজ্য বা গুজব প্রতিরোধে সকলকে তৎপর থাকতে হবে। বিশেষ করে ভুয়া অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর তীক্ষ্ন মনিটরিং জোরদার করতে হবে।”

পরীক্ষার এক মাস আগে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ করা হলেও তাদের উপর নজরদারি চালাতে বলেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

“পরীক্ষার দিন পর্যন্ত কোচিং সেন্টারগুলোর আশেপাশের এলাকায় নজরদারি বাড়াতে হবে, যাতে সেগুলোকে কেন্দ্র করে কোনো অপতৎপরতার সুযোগ না থাকে।”

পরীক্ষার দিন সকাল সাড়ে ৯টার পর পরীক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের ঢোকা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

বিষয়:

নোটিশ: স্বাস্থ্য বিষয়ক এসব সংবাদ ও তথ্য দেওয়ার সাধারণ উদ্দেশ্য পাঠকদের জানানো এবং সচেতন করা। এটা চিকিৎসকের পরামর্শের বিকল্প নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

স্বাস্থ্য সেবায় যাত্রা শুরু

আঙুর কেন খাবেন?

ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

সব টিপস...

চকলেটে ব্রণ হয়?

এই পরীক্ষাটি চালাতে গবেষকরা একদল ব্যক্তিকে এক মাস ধরে ক্যান্ডি বার খাওয়ায় যাতে চকলেটের পরিমাণ ছিল সাধারণ একটা চকলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আরেক দলকে খাওয়ানো হয় নকল চকলেট বার। চকলেট খাওয়ানোর আগের ও পরের অবস্থা পরীক্ষা করে কোনো পার্থক্য তারা খুঁজে পাননি। ব্রণের ওপর চকলেট বা এতে থাকা চর্বির কোনো প্রভাব রয়েছে বলেও মনে হয়নি তাদের।

আরও পড়ুন...

      ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে কী করণীয়?

300-250
promo3